রাশিদ রিয়াজ : [২] মার্কিন পুঁজিপতি ওয়ারেন বাফেটের কোম্পানিগুলোতে ১৩৭ বিলিয়ন ডলারের নগদ জমেছে অথচ বিনিয়োগের কোনো সুযোগ নেই। সব ইভেন্ট বন্ধ করে ৪০ হাজার শেয়াার মালিকদের নিয়ে এক ভিডিও কনফারেন্সে যুৎসই কোনো উপায় খুঁজে পাননি বাফেট। ফক্স
[৩] এই বিপুল পরিমান নগদ অর্থ বিনিয়োগের অভাবে কার্যত কাগজে পরিণত হয়েছে। প্রথম প্রান্তিকে বাফেটের বার্কশেয়ার হ্যাথওয়ের প্রতিটি শেয়ারে লোকসানের পরিমান ৩০ হাজার ৬৫৩ ডলার যার মোট পরিমান ৪৯.৭ বিলিয়ন ডলার। ইনভেস্টমেন্ট পোর্টফলিও হিসেবে এ লোকসান ছাড়িয়েয়ে সাড়ে ৫৪ বিলিয়ন ডলার।
[৪] গত বছর বার্কশায়ারের বিনিয়োগ সাড়ে ১৫ বিলিয়ন ডলার লাভ ঘরে তুলেছিল।
[৫] কর্মযজ্ঞ, সঠিক পরিচালনা ও নিরন্তর বিনিয়োগ বাফেটের কোম্পানির প্রতিটি শেয়ারে ৫.৮৭ ডলার নতুন অর্থের যোগান দেয় গত বছর। এতে আয় হয়েছিল বাড়তি ৫.৫৬ বিলিয়ন ডলার। করোনাভাইরাস এসব বিনিয়োগ তৎপরতা গিলে খেয়েছে।
[৬] বার্কশায়ারের লাভ যদি বছরে ১ শতাংশ বাড়ে তাহলে কোম্পানিতে যোগ হয় ৬১.২৭ বিলিয়ন ডলার। করোনাভাইরাস প্রাদুর্ভাবে কোম্পানির ব্যবসা প্রায় অচল। খুচরা ব্যবসা থেকে শুরু করে সিস ক্যান্ডি, নেবরাস্কা ফার্নিচার, বিএনএসএফ রেলরোড, ইন্স্যুরেন্স এন্ড ইউটিলিটি ব্যবসা বন্ধ হয়ে গেছে।
[৭] এ্যাপেল, আমেরিকান এক্সপ্রেস, কোকা-কোলা এবং ব্যাংক অব আমেরিকার সিংহভাগ অংশীদার হচ্ছেন ওয়ারেট বাফেট।
আপনার মতামত লিখুন :