আরিফ হোসেন: [২] পরিবহনের চাকার সঙ্গেই যেন থমকে আছে পরিবহন শ্রমিকদের জীবন। করোনার কারণে খেয়ে না খেয়ে দিন কাটছে এই খাতে জড়িত ৭০ লাখ শ্রমিকের। ফলে প্রশ্ন, দুর্যোগের এই সময়ে কি করছে মালিক বা শ্রমিক সংগঠন গুলো। নিউজ ২৪
[৩] পরিবহন শ্রমিকরা বলছেন, বাস্তবতা ভিন্ন। করোনা দুর্যোগে খূঁজে পাওয়া যাচ্ছে না কাউকে।
[৪] শ্রমিক নেতা শাহজাহান খান বলেছেন, শ্রমিকদের জন্য কোন কল্যাণ তহবিলই নেই পরিবহন শ্রমিক ফেডারেশনের। আর শ্রমিক ইউনিয়ন গুলোর কল্যাণ তহবিলে পর্যাপ্ত নেই অর্থও। পরিবহন থেকে আদায় করা চাঁদা অফিস খরচেই শেষ হয়।
[৫] শ্রমিকদের জন্য বরাদ্দ সরকারি অর্থ সংগ্রহে, তাদের তালিকা জেলাপ্রশাসকের কাছে পাঠানোর মধ্যেই নিজেদের দায়িত্ব সীমাবদ্ধ রাখছে শ্রমিক ফেডারেশন।
[৬] দেশে ৮ লাখেরও বেশি বানিজ্যিক যানবাহন চলে। প্রত্যেকটি গাড়ি থেকে প্রতিদিন ৭০ টাকা চাঁদা সংগ্রহ করে থাকে মালিক সমিতি। যার থেকে ৩০ টাকা দেয়া হয় শ্রমিক সংগঠন গুলোকে। বছর শেষে এই হিসাব দাড়ায় ২ হাজার কোটি টাকার ওপরে।
আপনার মতামত লিখুন :