শাহনাজ বেগম : [২] বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার প্রধান টেড্রোস অ্যাডানম গেব্রিয়াসুস শুক্রবার এক সংবাদ সম্মেলনে বলেছেন, ৩০ জানুয়ারি ডাব্লিুউএইচও ভাইরাসটিকে আন্তর্জাতিক জরুরী স্বাস্থ্য অবস্থা ঘোষণা করার পর সারা বিশ্ব প্রস্তুতি নেয়ার পর্যাপ্ত সময় পেয়েছিলো। বিবিসি
[৩] তিনি বলেন, তখন চীনের বাইরে কেবল ৮২ জনের করোনা শনাক্ত হয় কোন মুত্যুর ঘটনা ছিলো না। কিন্তু এখন সারা বিশে^ ৩.২ মিলিয়নেরও বেশি মানুষ করোনা আক্রান্ত এবং মৃতের সংখ্যা ২ লাখ ৩৪ হাজার ছাড়িয়েছে। সিএনবিসি
[৪] মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ডব্লিুউএইচওর প্রতিক্রিয়াটিকে উড়িয়ে দিয়েছেন এবং তার বিরুদ্ধে চীনের প্রতি পক্ষপাতিত্বের অভিযোগ এনে অর্থায়ন বন্ধের ঘোষণা দিয়েছেন বলে জানান তিনি।
[৪] টেড্রোস নিশ্চিত করেছেন যে, মহামারীটি ‘জনস্বাস্থ্য জরুরি অবস্থা’ আন্তর্জাতিক উদ্বেগ হিসাবে দাঁড়িয়েছে, যা তিন মাস পর আবারো ঘোষণা দিলেন। গুরুত্বপূর্ণ জাতীয় ঘোষণাটির বিশ্বব্যাপী প্রতিক্রিয়া প্রয়োজন।
[৫] ভাইরাসটির সম্ভাব্য প্রভাব নিয়ে উদ্বেগকে "গুরুতর" বলে বর্ণনা করেছেন কারণ এটি দুর্বল স্বাস্থ্য ব্যবস্থার দেশগুলিতে ত্বরান্বিত হয়।
[৬] সংস্থার কর্মকর্তারা বলেছেন যে হাইতি, সোমালিয়া এবং সুদান সহ এ জাতীয় কয়েকটি দেশে তারা উদ্বেগজনক বৃদ্ধি দেখতে পেয়েছে।
[৭] লকডাউন হ্রাস হওয়ায় সংক্রমণের সংখ্যা বাড়তে পারে এমন আশঙ্কা করে দেশগুলোর নজরদারি বাড়ানোর আহ্বান জানিয়েছে এবং ওইসব দেশগুলো তাদের সামাজিক দূরত্বের ব্যবস্থাগুলো শিথিল করার বিষয়ে সতর্কতার আহ্বান জানিয়েছে সংস্থাটি। রয়টার্স
আপনার মতামত লিখুন :