কিশোর সরকার: [২] শুক্রবার চট্টগ্রাম ও দেওয়াণগঞ্জ থেকে অল্প কিছু মালামাল নিয়ে এ পার্সেল স্পেশাল ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে। তবে কোন পণ্য না পাওয়ায় খুলনা-ঢাকা ট্রেনটি চালায়নি রেল কর্তৃপক্ষ।
[৩] করোনার কারণে গণপরিবহন বন্ধ থাকায় শাক-সবজি-ফলমূল, মাছ, মুরুগীসহ নিত্য প্রয়োজনীয় দ্রব্যাদি পরিবহনের জন্য ৩০ এপ্রিল রেলওয়ে অধিদপ্তর ঘোষণা দেয় এ পার্সেল স্পেশাল ট্রেন চলানোর।
[৪] এ ব্যাপারে রেলওয়ে অধিদপ্তরের অতিরিক্ত মহাপরিচালক(অপারেশন) মিয়াজাহান বলেন, চট্গ্রামের ট্রেনটি সীতাকুন্ড, কুমল্লিা, লাকসাম, আখাউরা, ভৈরব, রায়পুরা ও দেওয়ানগঞ্জের ট্রেনটি জামালপুর, ময়মনসিংসহ গুরুত্বপূর্ণ স্টেশনে বিরতি দিবে। এছাড়া কোন স্টেশনে নিত্য পণ্য থাকলে আগে স্টেশন মাস্টার জানিয়ে দিলে ট্রেন থামিয়ে তা আনা হবে। ট্রেনের বিষয়টি জানাজানি হলে পণ্য পরিবহন বাড়বে বলে জানান তিনি।
[৫] প্রতিদিন চট্টগ্রাম থেকে সকাল ১০টায় এবং দেওয়ানগঞ্জ থেকে সন্ধ্যা ৭টায় ঢাকার উদ্দেশ্যে ছেড়বে। এছাড়া খুলনা থেকে শুক্র, রবি ও মঙ্গলবার ৪টা ৪৫ মিনিটে ছেড়ে যশোরসহ গুরুত্বপূর্ণ স্টেশন হয়ে ঢাকা আসবে। ঢাকা থেকে রাত ৪টায় ট্রেনটি শনি, সোম ও বুধবার খুলনা যাবে।
৬] করোনাভাইরাস সংক্রমণ ঠেকাতে গত ২৫ মার্চ থেকে সব ধরনের যাত্রীবাহী ট্রেন চলাচল বন্ধ করে দেয় সরকার। তবে কিছু মালবাহী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের বেতন ও পেনশন দেয়ার জন্য স্যালারী স্পেশাল ট্রেন চালু আছে।
আপনার মতামত লিখুন :