ডেস্ক রিপোর্ট : [২] প্রায় সারাবিশ্বে ছড়িয়ে পড়েছে জীবনঘাতী করোনাভাইরাস। দেশে করোনাভাইরাসে সংক্রমিত (কোভিড-১৯) প্রথম রোগী শনাক্ত হয় গত ৮ মার্চ। ১৮ মার্চ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে প্রথম একজনের মৃত্যু হয়।
[৩]এরপর থেকে বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মতো বাংলাদেশেও মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে।
[৪]বিশেষজ্ঞদের করা ভবিষ্যত প্রক্ষেপণের (প্রজেকশন) তথ্য বলছে, আগামী ৩১ মে পর্যন্ত দেশে প্রায় ৫০ হাজার মানুষ করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হতে পারে। এসময় ১ হাজার মানুষের মৃত্যু হতে পারে।
[৫]আরেকটি প্রক্ষেপণের তথ্য বলছে, এই আক্রান্তের সংখ্যা হতে পারে প্রায় ১ লাখ।তিনি আরও বলেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডাব্লিউএইচও) সর্বশেষ চিকিৎসা নির্দেশনা অনুযায়ী করোনা আক্রান্তদের মধ্যে ২০% রোগীর হাসপাতালে সেবা দরকার পড়ে। সর্বোচ্চ সক্ষমতা অনুযায়ী স্বাস্থ্যসেবার প্রস্তুতি গ্রহণ করা হচ্ছে।
[৬]বিশ্বে দ্বিতীয় সর্বোচ্চ জনবহুল দেশ ভারতে মঙ্গলবার পর্যন্ত ৩১ হাজার ৩৬০ জন আক্রান্ত হয়েছেন। মারা গেছেন ১০০৮ জন।
[৭]বিশ্বব্যাংক বলছে, জনসংখ্যা বেশি হলেও দক্ষিণ এশিয়ায় করোনা সংক্রমণ হার তুলনামূলক কম। করোনা পরীক্ষা কম হওয়ায় এই হার কম বলে মন্ত্যব করেছেন অনেকেই।
[৮]বিশেষজ্ঞরা বলছেন, পরীক্ষার সংখ্যা বাড়লে আক্রান্ত শনাক্ত হারও বাড়বে, যেমন এখন বাড়ছে বাংলাদেশে।
[৯]দক্ষিণ এশিয়ায় পরীক্ষার হারও বাড়লেও শনাক্ত হওয়ার হার ইউরোপ ও আমেরিকার মতো নয়। ইউরোপ ও আমেরিকায় করোনা যে ক্ষমতা দেখাচ্ছে পৃথিবীর অন্য এলাকায় তা দেখাচ্ছে না।
সূত্র- আমার সংবাদ
আপনার মতামত লিখুন :