শিরোনাম
◈ এলডিসি উত্তরণের পর সর্বোচ্চ সুবিধা পাওয়ার প্রস্তুতি নিতে প্রধানমন্ত্রীর নির্দেশ ◈ ড. ইউনূসকে নিয়ে শিক্ষামন্ত্রীর বক্তব্য দুঃখজনক: আইনজীবী  ◈ ত্রিশালে বাসের ধাক্কায় বিশ্ববিদ্যালয় ছাত্রসহ অটোরিকশার ৩ যাত্রী নিহত ◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে

প্রকাশিত : ২৯ এপ্রিল, ২০২০, ০৮:৫১ সকাল
আপডেট : ২৯ এপ্রিল, ২০২০, ০৮:৫১ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] মে মাস সবচেয়ে ঝুঁকিপূর্ণ, সাবধানতা অবলম্বন করলে বেঁচে যাবে দেশ : আইইডিসিআর

লাইজুল ইসলাম : [২] করোনা আক্রান্তের হার যেভাবে এগুচ্ছে তাতে মে মাস হবে বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ একটি মাস। এই মাসে হয় করোনার প্রভাব কমবে, না হয় ভূল সিদ্ধান্তের কারণে এটি বাড়বে। স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের বেশ কয়েকজন কর্মকর্তা নাম প্রকাশ না করার শর্তে বলেছেন, মে মাসে ১ লাখ মানুষ করোনায় আক্রান্ত হতে পারে! আর মরতে পারে ৮০০-১০০০ মানুষ!

[৩] তবে এই কথার বিরোধীতা করেছেন রোগতত্ত্ব, রোগ নিয়ন্ত্রণ ও গবেষনা ইন্সটিটিউটের বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. এএসএম আলমগীর ও বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুসতাক। তারা বলেন, বিষয়টি এভাবে যারা বলছেন বা প্রেডিকশন করেছেন তারা একটি ধারণার ওপর করেছেন। কিন্তু বাংলাদেশে এমন হওয়ার সুযোগ খুবই কম।

[৪] বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. মুসতাক বলেন, প্রত্যেকটি দিনই আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। প্রত্যেকটি সপ্তাহ আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ। তবে মে মাসের দিকে আমরা তাকিয়ে আছি। এই মাসে যদি আমরা নিজেদের দুরুত্ব বজায় রাখতে পারি, তবে আক্রান্তের হার কমতে শুরু করবে।

[৫] বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা ডা. আলোমগীর বলেন, বাংলাদেশের মানুষের ভেতরে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বেশি এমন কথা যারা বলেন, তারা ভূলের সাগরে বাস করছেন। আমাদের কাছে এমন কোনো তথ্য নাই। আবার যারা বা যিনি বলছেন এক লাখ লোক আক্রান্ত হবে তাও ভূল। তবে যে হারে আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে এভাবে চললে আমরা নিস্তার পাবো, হয়তো একটু সময় লাগবে।

[৬] তারা দুজনেই বলেন, অবশ্যই সবাইকে স্বাস্থ্যবিধি মানতে হবে। আইইডিসিআরের দেওয়া বিধি অনুযায়ী কলকারখানা ও গার্মেন্টসগুলোকে চালাতে হবে।

[৭] বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তারা বলেন, গার্মেন্টস কলকারাখান খোলার আগে সব বিষয় ভালো করে বুঝে নিতে হবে। মালিকরা কি সব নিয়ম মেনে তা চালাতে পারবেন কি না। একটি সিদ্ধান্ত হতে পারে বিশাল ক্ষতির কারণ।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়