শরীফ শাওন : [২] আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার মহাপরিচালক গাই রাইডার বলেন, বর্তমান পরিস্থিতিতে আমাদের জন্য সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো কর্মীদের স্বাস্থ্য সুরক্ষা। এতে কাজের ধারাবাহিকতা এবং অর্থনৈতিকভাবে টিকে থাকা সম্ভব।
[৩] সংস্থাটির বাংলাদেশের কান্ট্রি ডিরেক্টর টুমো পটিআইনেন বলেন, বাংলাদেশের প্রেক্ষাপটে নিরাপদে কাজে প্রত্যাবর্তনে তিন ধাপের কৌশল তৈরি করা হয়েছে।
[৪] তিনি বলেন, আইএলও এবং সরকারের কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান পরিদর্শন অধিদপ্তর যৌথভাবে কোভিড-১৯ বিষয়ক নির্দেশিকা তৈরি করেছে।
[৫] গতকাল আন্তর্জাতিক শ্রম সংস্থার ( আইএলও) জেনেভা অফিস থেকে পাঠানো এক বিবৃতিতে এ সতর্ক বার্তা দেওয়া হয়।
[৬] এছাড়াও দ্বিতীয় ধাপে মহামারি এড়াতে কিছু নির্দেশনা দেয়া হয়। নির্দেশনাগুলো হলো : ১. কাজের ক্ষেত্র এবং কাজ থেকে ফেরার পর বিপদের মাত্রা নির্ধারণ করা। ২. সে অনুযায়ি ঝুঁকি নিয়ন্ত্রণের ব্যবস্থা গ্রহণ। যেমন, সামাজিক দূরত্ব, ভেন্টিলেশন ব্যবস্থা, মেঝে ও পুরো কর্মস্থল পরিষ্কার রাখা, হাত ধোয়া এবং স্যানিটাইজেশনের ব্যবস্থা রাখা। ৩. প্রয়োজনে কর্মীদের পিপিই দেয়া। ৪. উপসর্গ পেলে তাকে পৃথক রাখা। ৫. মানসিক স্বাস্থ্য সহায়তা দেয়া। ৬. নিরাপদ ও স্বাস্থ্যকর কাজের অনুশীলন সম্পর্কে শিক্ষা ও প্রশিক্ষণ দেয়া। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :