শিরোনাম
◈ অর্থনীতিতে ইতিবাচক ইঙ্গিত: রেকর্ডসংখ্যক কোটিপতি ব্যাংক হিসাব ◈ কাতার ও ফিলিস্তিনের প্রতি অবিচল সমর্থন জানালো বাংলাদেশ ◈ দুবাইয়ে বিকৃত যৌ.নাচার ব্যবসার চক্রের মুখোশ উন্মোচন এবার বিবিসির অনুসন্ধানে! ◈ জনপ্রশাসনের ১৭ কর্মকর্তাকে বিদেশে বাংলাদেশ দূতাবাসে বদলি ◈ ‘আমার নাম স্বস্তিকা, বুড়িমা নই’ ক্ষোভ ঝাড়লেন স্বস্তিকা ◈ তিন জেলার ডিসিকে প্রত্যাহার ◈ জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের মেয়াদ আবার বাড়ল ◈ আর্থিক সুবিধা নেওয়ায় কর কর্মকর্তা বরখাস্ত ◈ লড়াই ক‌রে‌ছে হংকং, শেষ দি‌কে হাসারাঙ্গার দাপ‌টে জয় পে‌লো শ্রীলঙ্কা ◈ দুর্গাপূজায় মণ্ডপ পরিদর্শনে প্রধান উপদেষ্টা ইউনূসকে আমন্ত্রণ হিন্দু ধর্মীয় নেতৃবৃন্দের

প্রকাশিত : ২৮ এপ্রিল, ২০২০, ০৮:১৯ সকাল
আপডেট : ২৮ এপ্রিল, ২০২০, ০৮:১৯ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] কাজের অযোগ্য বলে চীনের তৈরি কিট বাতিল করলো ভারত

ইয়াসিন আরাফাত : [২] করোনা ভাইরাস পরীক্ষায় চীনের গুয়াংঝাউ ওন্ডফো বায়োটেক এবং ঝুয়াই লিভজোন ডায়াগোনস্টিকের তৈরি কিটকে “কাজের অযোগ্য” বলে ঘোষণা করেছে ইন্ডিয়ান কাউন্সিল অফ মেডিক্যাল রিসার্চ। এর ফলে চীনের অই দুই সংস্থার থেকে যে করোনা পরীক্ষার কিট কেনা বাতিল করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার। এনডি টিভি, ইন্ডিয়া টুডে, এই সময়

[৩] সোমবার ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার জানিয়েছে, যেহেতু কিটের জন্য এখনও পর্যন্ত চীনের ওই দুই সংস্থাকে কোনও টাকা দেওয়া হয়নি, তাই এক টাকাও অপচয় হবে না।

[৪] এর আগে চলতি মাসে, ৫ লক্ষ রাপিড কিট এবং অ্যান্টি বডি আরএনএ এক্স্ট্রাকশন কিট তৈরি করে ভারত। এবং সেগুলো দেশটির বিভিন্ন প্রান্তে তা বিলি করা হয়। সে সময় আইসিএমআর সুপারিশ করে, হটস্পট এলাকাগুলোতে প্রত্যেক নাগরিকের করোনা পরীক্ষা করতে হবে।

[৫] সিদ্ধান্ত অনুযায়ী প্রত্যেক নাগরিকের করোনা পরীক্ষা করা শুরু হলে দেশটির অনেক রাজ্যেই কিটের সংকট দেখা দেয়। পাশাপাশি আরটি পিসিআর কিটে পরীক্ষা ধীর গতির হওয়ায় ফাস্ট ট্র্যাক কিট ব্যবহার করার উদ্যোগ নেয় ভারত সরকার। সেই লক্ষে চীন থেকে কিট আমদানির সিদ্ধান্ত নেয়া হয়।

[৬] কিন্তু আমদানি করা কিট গুলোর নির্ভুলতার হার মাত্র ৫.৪ শতাংশ। এ নিয়ে রাজস্থান, পশ্চিমবঙ্গের মতো অনেক রাজ্য চীন থেকে আমদানি করা কিট নিয়ে অভিযোগ জানাতে শুরু করে। অভিযোগের ভিত্তিতে এবং বিশেষজ্ঞদের পরামর্শে চীন থেকে আমদানি করা ওই কিট বাতিলের সিদ্ধান্ত নেয় ভারতের কেন্দ্রীয় সরকার।

[৭] এদিকে সোমবার চীনের তৈরি ওই র‍্যাপিড কিট নিয়ে নতুন বিতর্ক তৈরি হয়। আমদানি সংস্থা ম্যাট্রিক্সের মাধ্যমে চীনা র‍্যাপিড কিট আনা হয় প্রতিটি ২৪৫ টাকা দরে। যদিও, ডিস্ট্রিবিউটর রিয়েল মেটাবলিস এবং আর্ক ফার্মাসিউটিক্যাল সরকারকে সেগুলি প্রতিটি ৬০০ টাকা দরে বিক্রি করে। এ নিয়ে বিরোধী দলগুলোর সমালোচনের মুখে পরে ভারত সরকার।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়