বিশ্বজিৎ দত্ত: [২] পূবালী ব্যাংকের এমডি হালিম এ চৌধুরী বলেন, প্রণোদনার অর্থ নেয়ার জন্য সরকার যে নিয়ম করে দিয়েছে তাতে এই অর্থ খেলাপী হবে না। আর এসব শর্তের কারণেই বেশির ভাগ প্রতিষ্ঠান ঋণ নিতে পারবে না।
[৩] ঋণের প্রধান শর্তেও মধ্যেই রয়েছে, ব্যাংক ও প্রতিষ্ঠানের সম্পর্কের ভিত্তিতে ঋণ দেয়া হবে। এই ঋণের সমস্ত দায়ভার ঋণদাতা ব্যাংকের। বাংলাদেশ ব্যাংক তখনই সাড়ে ৪ বা ৫ শতাংশ সুদ দেবে যখন ঋণ নিয়মিত থাকবে। না হলে সুদ সহ সমস্ত টাকাই সংশ্লিষ্ট ব্যাংককে দিতে হবে। তাই আমরা বেঁছে কয়েকজনকেই ঋণ দিতে পারবো। শ্রমিকদের বেতনের জন্য গার্মেন্টগুলোকে ২ শতাংশ হারে যে ঋণ দেয়া হচ্ছে। এই ঋণ নিতেও মালিকরা অনেক যাচাই করে নিচ্ছে। দেখবেন কারখানায় এখন শ্রমিক কমে গেছে। কারণ প্রকৃত শ্রমিকদেরই তারা এখন নির্বাচন করছেন।
[৪] ক্ষুদ্র ঋণের বিষয়ে ব্র্যাক ব্যাংকের চেয়ারম্যান, ড. আহসান এইচ চৌধুরী বলেন, ব্র্যাক নিজেও ক্ষুদ্র ঋণের কর্মসূচি চালায়। সামনে এই ঋণগুলোই আমরা আদায় করতে পারবো কিনা সংশয় রয়েছে। তার উপর বাংলাদেশ ব্যাংকের ক্ষুদ্র ও মাঝারি ঋণ বিতরণ করে এরদায় আমরা নিতে পারবো বলে মনে হয়না। ছোট অনেক ব্যাংকই এই কারণে এখন ইসলামী ব্যাংক হওয়ার জন্য আবেদন করছে। ইসলামী ব্যাংকগুলোর অনেক নিয়মই মওকুফ করা আছে।
[৫] করোনা পরবর্তী ওয়াকিং ক্যাপিট্যাল হিসাবে বড় শিল্পে ৩০ হাজার, মাঝারি ও ক্ষুদ্র শিল্পে ২০ হাজার কোটি বরাদ্দ করেছে সরকার।
আপনার মতামত লিখুন :