রাশিদ রিয়াজ : [২] উইসকনসিনে ঘরে বন্দী মানুষের প্রতি আটজনে একজন ওই বিক্ষোভে যোগ দেন। আরটি
[৩] গভর্নর টনি এভারস করোনাভাইরাসের কারণে ঘরে অবস্থানের আহবান জানালে তার এ আহবানের প্রতিবাদে ফেটে পড়েন স্থানীয় বাসিন্দারা।
[৪] এদিকে পোল্যান্ড ও জার্মানি সীমান্ত খুলে দেয়ার দাবিতে ব্যাপক বিক্ষোভ হয়েছে। করোনাভাইরাসের কারণে এ সীমান্ত বন্ধ করে দেয়া হয়েছিল। কোয়ারেন্টাইন আইনের কারণে তারা তাদের স্বজনদের সঙ্গে দেখা ও খোঁজ খবর নিতে পারছেন না। জার্মানি ও পোলান্ড সীমান্তের উভয় পাশে এ বিক্ষোভ হয়।
[৫] যুক্তরাষ্ট্রে উইসকনসিনের ম্যাডিসন চত্ত্বরে অন্তত দেড় হাজার মানুষ লকডাউনের প্রতিবাদে বিক্ষোভ করেন। পুলিশ জানায় লকডাউনে থেকে যে অর্থনৈতিক সংকটে তাদের পড়তে হয়েছে তা থেকে তারা নিস্তার চান। বিক্ষোভে অংশ নেয়া অধিকাংশ মানুষ ছিল বেকার।
[৬] তাদের হাতে বিভিন্ন রংয়ের পতাকা, ব্যানার শোভা পাচ্ছিল। ব্যানারে লেখা ছিল ‘আমরা অবিলম্বে কাজে ফিরতে চাই’। এধরনের প্রতিবাদ বিক্ষোভ আয়োজনের বিরুদ্ধে আগেই নিষেধাজ্ঞা দেয় প্রশাসন।
[৭] বিক্ষোভের সময় অনেকে কান্নায় ভেঙ্গে পড়েন।
[৮] ওই এলাকায় আগামী ২৬ মে পর্যন্ত লকডাউন ঘোষণা করা হলেও রিপাবলিকানদের পক্ষ থেকে আদালতে এর বিরুদ্ধে অভিযোগ করলে তা খারিজ হয়ে যায়।
[৯] উইসকনসিন ডিপার্টমেন্ট অব ওয়ার্কফোর্স ডেভলপমেন্টের এমিলি সাভার্ড জানান, ২০০৮ সালের মন্দার সময়ের চেয়েও তার এলাকায় এখন অনেক বেশি মানুষ বেকার হয়ে গেছেন। বেকার ভাতা দাবি করেছেন ৪ লাখ ৪০ হাজার মানুষ।
আপনার মতামত লিখুন :