আনিস আলমগীর : ডব্লিউএইচও বলছে ৩১ ডিসেম্বর ২০১৯ চীন তাদের করোনাভাইরাস সম্পর্কে খবর জানিয়েছে। বলেছে এটা দ্রুত বাড়ছে এবং মহামারি হওয়ার আশঙ্কা রয়েছে। ৮ জানুয়ারি চীনের পিপলস ডেইলিতে বড় করে এই ভাইরাস সম্পর্কে সতর্ক করা হয়েছে এবং ১৯ জানুয়ারি উহান লকডাউন করার পর সারাবিশ্ব এটা জেনেছে। সারাবিশ্বের মিডিয়ায় সে খবর এসেছে। তারপরও বলা যাবে চীন সতর্ক করেনি? ২৪ জানুয়ারি বিশ্বের দুটি খ্যাতনামা মেডিকেল জার্নাল লানসেট (ঞযব ষধহপবঃ) এবং দি নিউ ইংল্যান্ড জার্নাল অব মেডিসিন (ঞযব ঘবি ঊহমষধহফ ঔড়ঁৎহধষ ড়ভ গবফরপরহব) চীনের বিজ্ঞানীদের করোনা নিয়ে দেওয়া গবেষণাপত্র ছাপিয়েছে যেখানে করোনার বিস্তারিত বিবরণ দেওয়া হয়েছে।
সারাবিশ্বে সরকারগুলোর মেডিকেল অ্যাডভাইজাররা এটা দেখেননি? তারা তাদের সরকারকে অবহিত করেনি কেন? লানসেটের সম্পাদক ব্রিটিশ পত্রিকা গার্ডিয়ানকে চীনা বিজ্ঞানীদের প্রশংসা করে বলেছেন, চীনের বিজ্ঞানীদের কাছে আমাদের কৃতজ্ঞ থাকা উচিত। কারণ এই মহামারির সময়ে তারা বিদেশি ভাষায় করোনা নিয়ে তাদের গবেষণা হাজার মাইল দূরে প্রকাশের জন্য পাঠিয়েছেন যাতে সারা দুনিয়ার লোক সতর্ক হতে পারে। তারপরও জানুয়ারি গেলো, ফেব্রুয়ারি গেলো, মার্চের অর্ধেক গেলোÑ সরকারগুলো কী করেছে। ট্রাম্প কী করেছেন। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :