মাহমুদুল আলম : [৪] চিকিৎসকরা বলছেন, অসতর্কতা ও রোগীদের তথ্য গোপন করার কারণে ডাক্তার ও নার্সসহ প্রায় ৩০০ জন চিকিৎসাসেবী কোভিড-১৯ এ আক্রান্ত হয়েছেন। তাছাড়া প্রায় দেড়শো চিকিৎসাসেবী কোয়ারেন্টাইনে আছেন।একই কারণে ১৫টি হাসপাতাল আছে লকডাউনে।
[৫] উদাহরণ দিয়ে তারা বলছেন, তথ্য গোপন করা একজন রোগীর অস্ত্রোপচার করার পর রাজধানীর স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ২৩ জন চিকিৎসকসহ ৪২ জনের শরীরে কোভিড - ১৯ এ শনাক্ত হয়েছে। এর পরিপ্রেক্ষিতে হাসপাতাল লকডাউন করার প্রস্তাব আসে।
[৬] একইভাবে রোগীর তথ্য গোপন করে চিকিৎসা নেয়ার পরবর্তী প্রেক্ষাপটে মগবাজারের ইনসাফ কিডনি ও জেনারেল হাসপাতাল পুরোপুরি লকডাউন করা হয়েছে।
[৭] এমন বাস্তবতায় হাসপাতালগুলো চালু রাখতে নতুন পরিকল্পনা করতে বলছেন চিকিৎসকরা। তারা বলছেন, সাধারণ সময়ের মতো চিকিৎসা কাজে ডাক্তার-নার্সদের একসাথে নিয়োজিত না রেখে বিশেষ রোস্টার করতে হবে।
[৮] এ সংক্রান্ত এক প্রতিবেদনে একাত্তর টিভিতে দেখানো হয়, স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক আবুল কালাম আজাদ সবাইকে চিকিৎসা সেবা অব্যাহত রাখার অনুরোধ জানান।
আপনার মতামত লিখুন :