মাহমুদুল আলম : [২] ফলে ভেঙে পড়ছে জেলার স্বাস্থ্যসেবা। সরকারি বা বেসরকারি কোনো হাসপাতালেই চিকিৎসা পাচ্ছে না অন্য রোগীরা।
[৩] কিশোরগঞ্জ সদর, ইটনা, কটিয়াদী, তাড়াইল ও ভৈরব উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে হানা দিয়েছে করোনাভাইরাস। করিমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের একজন নারী চিকিৎসকের স্বামী করোনায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। ওই ব্যক্তি এ হাসপাতালে বেশ কয়েকবার গিয়েছিলেন। এছাড়া অনেক রোগী ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ থেকে এসে জেলার বিভিন্ন উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে তথ্য গোপন রেখে চিকিৎসা করানোর ফলে ডাক্তারদের মাঝে সংক্রমিত হয়েছে।
[৪] করিমগঞ্জ উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স বন্ধ হলেও জেলাসদরসহ অন্যান্য উপজেলাতেও সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা একেবারে সঙ্কুচিত হয়ে পড়েছে। তাই জেলাজুড়ে জরুরি স্বাস্থ্যসেবাও ধীরে ধীরে সীমিত হয়ে পড়েছে। জেলার সরকারি ও বেসরকারি হাসপাতালেও যে কোনো রোগের চিকিৎসা পাচ্ছেন না সাধারণ মানুষ। চিকিৎসা না পেয়ে হতাশ হয়ে বাড়ি ফিরছেন তারা।
[৫] জেলার সিভিল সার্জন ডা. মোহাম্মদ মুজিবুর রহমানের বরাত দিয়ে ডিবিসিনিউজে বলা হয়েছে, জেলার ভৈরবের এসিল্যান্ট ও সদর উপজেলার (আরএমও) করোনায় শিকার হয়েছেন। সব মিলিয়ে ১৮ই এপ্রিল পর্যন্ত জেলায় মোট ৭৬ জন করোনায় আক্রান্ত হলেন।
আপনার মতামত লিখুন :