আসিফুজ্জামান পৃথিল : [২] শুক্রবার এশিয়ার বাজারে ডাব্লিউটিআই অপরিশোধিত জ্বালানী তেল ব্যারেলপ্রতি বিক্রি হয়েছে ১৪ শতাংশ কমে ১৫.৬৫ ডলারে। ১৯৯৯ সালের পর তেলের দর এতো নিচে আর নামেনি। উল্লেখ্য এটি আমেরিকা মহাদেশের তেলের সূচক। বিবিসি, এএফপি
[৩] করোনাভাইরাস অতিমহামারীর কারণে চাহিদা একেবারে কমে যাওয়ায় তেলের বাজার বড় ধরণের সঙ্কটের মুখে পড়েছে।
[৪] যুক্তরাষ্ট্রের রিজার্ভারগুলো নতুন উত্তোলিত তেলকে স্থান দিতে পারছে না। ফলে দাম আরও কমে যাচ্ছে।
[৫] তবে চাহিদা কমে যাওয়াই তেলের বাজারের একমাত্র সঙ্কট নয়। তেলের প্রধান উৎপাদকদের মদ্যেও উৎপাদন কমা নিয়ে দ্বন্দ্ব দেখা দিয়েছে। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন উৎপাদন কমলেই তা তেলের বাজারের জন্য সুখবর বয়ে আনবে না।
[৬] অ্যাক্সিক্রপের স্টিফেন ইনেস বলেন, ‘খুব সহজেই বোঝা গেলো ওপেকের সঙ্গে অন্যদের চুক্তি বাজারের উপর প্রভাব ফেলবে না।’
[৭] এদিকে এএনজেড ব্যাংক জানিয়েছে মার্চ থেকে যুক্তরাষ্ট্রের রিজার্ভারগুলোতে তেল রিজার্ভের পরিমাণ ৫০ শতাংশ বেড়েছে। ফলে সামনের দিনগুলোতে এগুলোতে নতুন করে তেল রাখা যাবে না।
[৮] অবশ্য ইউরোপসহ বাকিবিশ্বের বেঞ্চমার্ক ব্রেন্ট ক্রুডের দাম এখনও ২৫ ডলারের বেশি। সোমবার এর দর ০.৮ শতাংশ কমে ২৭.৮৭ ডলার প্রতি ব্যারেলে নেমে আসে।
আপনার মতামত লিখুন :