দেবদুলাল মুন্না: [২] অভাব অনটান তীব্রতর হবে[৩] উদ্যোক্তা পুঁজি হারাবেন
[৪] গতকাল তিনি এ প্রতিবেদককে এ কথা বলেন। তার মতে, বাংলাদেশ স্বাধীনতার ৫০ বছরের মাথায় এটাই স্পষ্ট করেছে যে তার নাগরিকদের কথিত ‘সামাজিক নিরাপত্তাজাল’ শতচ্ছিন্ন, খুবই দুর্বল।
[৫] করোনার প্রভাব তাই সমাজের বিভিন্ন অংশের ওপর বিভিন্ন রকম। অনেক ব্যবসা বসে পড়বে, অনেক উদ্যোক্তা পুঁজি হারাবেন, আবার অনেক ব্যবসায়ী মুনাফা করবেন, অনেকে সরকারের সঙ্গে যোগাযোগের মাধ্যমে ক্ষতি পুষিয়ে আরও লাভ করবেন। বেকারত্ব বাড়বে, আর দিন এনে দিন খাওয়া অপ্রাতিষ্ঠানিক লোকজন, যদি বেঁচে থাকেন, আরও অপুষ্ট, অসুস্থ, ঋণগ্রস্ত হবেন। সমাজে বাড়তে থাকা বৈষম্য আরও বাড়বে।করোনার কারণে দেশে ক্ষুদ্র-মাঝারি থেকে শুরু করে বড় বড় সব শিল্পপ্রতিষ্ঠান, কলকারখানা, এমনকি দোকানপাটও বন্ধ রয়েছে। কর্মহীন দিন কাটাচ্ছে প্রাতিষ্ঠানিক-অপ্রাতিষ্ঠানিক সব শ্রেণির শ্রমিক
[৬]এ দেশের রপ্তানিমুখী শিল্প উদ্যোক্তারা সুসময়ে যে নগদ সহায়তার মতো প্রণোদনা পান, সেই একই রকম সহায়তা এই দুঃসময়েও চান। এটি খুবই অনাকাঙ্ক্ষিত।
আপনার মতামত লিখুন :