এয়ার কমোডর (অব.) ইসফাক ইলাহি চৌধুরী : ১৮ এপ্রিল ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে জানাজার নামে যা হয়েছে আমি মনে করি এটা কওমি মাদ্রাসা গ্রুপের সরকারের প্রতি ছুড়ে দেওয়া একটি চ্যালেঞ্জ যা প্রতিরোধ করতে প্রশাসন ব্যর্থ হয়েছে, এমনকি কোনো কোনো ক্ষেত্রে সহযোগিতা করেছে। শহরের বেকার রিকশাচালকদের যেখানে গ্রামে ধান কাটতে পাঠাচ্ছি না করোনা ছড়ানোর ভয়ে, সেখানে দেশের নানা জায়গা থেকে বাস, ট্রাকে মানুষ কীভাবে ব্রাহ্মণবাড়িয়াতে জড়ো হলো? এখন চারটি গ্রামকে লকডাউন করে কী হবে? ঢাকা, কুমিল্লা, কিশোরগঞ্জ থেকে যারা গেলো তাদের কী হবে?
আগামী রমজানে তারাবি নিয়ে আরেক চ্যালেঞ্জ আসছে। আসলে বছরের পর বছর ধরে গ্রামে গ্রামে, এমনকি শহরাঞ্চলেও কওমি মাদ্রাসাগুলোর এতো বিস্তার ঘটেছে যে এখন তাদের কেউ উপেক্ষা করতে পারবে না। তাদের ধ্যানধারণাই হয়তো আগামী দিনের বাংলাদেশের ধ্যানধারণা হবে। আধুনিক জ্ঞান বিজ্ঞান হবে পরাজিত, সেখানে আদিষ্ট হবে অন্ধবিশ্বাস আর কূপম-ুকতা। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :