জাহাঙ্গীর আলম :[২] উপজেলার ইছাপুরা ৭নং ওয়ার্ড ইউপি সদস্য মো. রফিকুল ইসলামের বিরুদ্ধে এ অভিযোগ উঠেছে।
[৩] গত শনিবার সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় ওই গ্রামের আব্দুল জব্বারের বাড়িতে এ ঘটনা ঘটে। আছিয়া খাতুন স্থানীয় মহিলা মাদ্রাসার আরবি বিষয়ের শিক্ষক।
[৪]স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, ইছাপুরা গ্রামের শিয়ালদী পুকুরের মালিকানা নিয়ে জাবেদ দেওয়ানের সঙ্গে ওই শিক্ষিকার বাবা আজিজুল হকের সঙ্গে বিরোধ চলছিলো।
[৫] শিক্ষিকার ববা মো. আজিজুল হক তার নিজ পুকুরের মাটি কাটলে উভয়পক্ষের মধ্যে কথা কাটাকাটি হয়। পরে এ নিয়ে গত শনিবার রাতে স্থানীয় লোকজন বিচার সালিশ বসায়।
[৬] সালিশে উপস্থিত লোকজনের সামনে ওই শিক্ষিকা এবং তার পিতাকে মারধর করে অভিযুক্ত ইউপি সদস্য মো. রফিকুল ইসলাম। পরে লোকজনের সহায়তায় তাকে হাসপাতালে চিকিৎসা দেয়া হয়। এ ঘটনায় ওইদিন রাতে শিক্ষিকা বাদী হয়ে সিরাজদিখান থানা লিখিত অভিযোগ দায়ের করেন।
[৭] ঘটনার প্রত্যক্ষদর্শী মো. আব্দুল জাব্বার বলেন, আজিজুল হককে মেম্বার রফিকুল ইসলাম মারধর করে। পরে তার মেয়ে শারমিন আক্তার তার বাবাকে রক্ষা করতে গেলে তাকে জুতা পেটা করে রফিকুল মেম্বার।
[৮] ইউপি সদস্য রফিকুল ইসলাস বলেন, খাদিজা আমাকে পেটানোর জন্য হাতে জুতা নিয়েছে, পরে আমি ঘুরলে ধাক্কা খেয়ে পরে যায়।
[৯] সিরাজদিখান থানার ওসি মো. ফরিদউদ্দিন জানান, লিখিত অভিযোগ পাওয়ার পর এলাকায় পুলিশ পাঠানো হয়েছে। সম্পাদনা : মুরাদ হাসান
আপনার মতামত লিখুন :