মঈন উদ্দীন, রাজশাহী প্রতিনিধি : [৩] উত্তরাঞ্চলের সর্ববৃহৎ চিকিৎসা কেন্দ্র রাজশাহী মেডিকেল কলেজ হাসপতালে। প্রতিদিন রোগী ভর্তি হয় ১ হাজারেরও বেশি। করোনার প্রভাবে বহির্বিভাগে এখন আর নেই আগের মতো রোগী। হাসপাতালের ওয়ার্ডও রোগী শূণ্য।
[৪] ১ হাজার শয্যার হাসপাতালে বর্তমানে ১২’শ শয্যায় উন্নীত করণের পর সবসময় রোগী ভর্তি থাকে ১৮’শ থেকে প্রায় ২হাজার। বিশেষ করে রামেক হাসপাতালের বহির্বিভাগেও প্রতিদিন দেড় দু’হাজার মানুষ চিকিৎসা নেন।
[৫] রামেক হাসপাতালে রোগী কমে এখন পুরো হাসপাতালে সর্বোচ্চ ৫০০ রোগী নেই। রোগীর চাপ না থাকলেও যে রোগী আছে তারা চিকিৎসা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করছেন।
[৬] রোগীরা বলছেন, যারা ভর্তি হচ্ছেন বা ভর্তি আছেন তারা শুধু হাসপাতালেই থাকছেন কিন্তু কাঙ্খিত চিকিৎসা পাচ্ছেন না।
[৭] তবে রামেক হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বলছেন, চিকিৎসার কোনো ত্রুটি হচ্ছে না। রোগী কম থাকায় এখন চিকিৎসার অবস্থা অনেক ভালো। চিকিৎসার কোনো ত্রুটি নেই বলেও দাবি করা হয়েছে।
[৮] এ প্রতিবেদকের সঙ্গে রামেক হাসপাতালের উপপরিচালক সাইফুল ফেরদৌস বলেন, রোগীদের এ অভিযোগ সঠিক নয়। কারণ প্রতিটি চিকিৎসককে পিপি দেয়া হয়েছে। তাদের সার্বক্ষণিক হাসপাতালে রাখা হচ্ছে। করোনাভাইরাস প্রতিরোধে রামেক হাসপাতালের চিকিৎসকরা যেমন সতর্ক তেমনি হাসপাতালের ওয়ার্ডে ভর্তি রোগীদের প্রতিও তেমনি সতর্ক অবস্থায় আছেন। চিকিৎসা ব্যবস্থা আগের চেয়ে অনেক ভালো বলেও উল্লেখ করেন তিনি। সম্পাদনা : এইচ
আপনার মতামত লিখুন :