আসিফুজ্জামান পৃথিল: [৩] সেবছর চীনে ছড়িয়ে পড়া মহামারিটি বৈশ্বিক অতি মহামারির শঙ্কা তৈরি করেছিলো এটির উৎপ্তিও ছিলো বন্য প্রাণী কেনাবেচার সঙ্গে সম্পর্কিত। তবে এ ব্যাপারে সে সময় কেউই নিশ্চিত ছিলেন না।
[৩] এই রোগ ছড়ানো ঠেকাতে সেসময়ও লকডাউন, কোয়ারেন্টাইন, মাস্ক পরা, ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা, গণকবর ও সীমান্ত নিয়ন্ত্রণের মতো উদ্যোগ নেয়া হয়েছিলো। আধুনিক চীনের উত্তর-পশ্চিমাঞ্চলয়ি এলাকায় মারা গিয়েছিলেন ৬০ হাজারের বেশি মানুষ।
[৪] এটি নিয়ন্ত্রণে আসতেই চীনা সরকার মহামারির স্থানের নিকটবর্তী শহর শেনইয়াং এ আন্তর্জাতিক প্লেগ কনফারেন্স আয়োজন করে। এতে যোগ দেন সারা বিশ্বের ভাইরোলজিস্ট, ব্যাকটেরিওলজিস্ট, মহামারীবীদ এবং রোগ বিশেষজ্ঞরা। তারা ছিলেন যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্য, রাশিয়া, জাপান ও ফ্রান্সের নাগরিক।
[৫] এই সম্মেলনের উদ্দেশ্যই ছিলো অতিমহামারীর উৎপত্তি খুঁজে বের করা। এবং একে ঠেকানোর সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি বের করা। আবিস্কার করা এই রোগ কেনো এতো
দ্রুত ছড়ালো। এবং দ্বিতীয় স্রোত ঠেকানো।
[৬] চীন এই সম্মেলনে সফলতা পেয়েছিলো। সারা বিশ্বের বিজ্ঞানীদের পরামর্শেই এই রোগকে ঠেকিয়ে দিয়েছিলো দেশটি।