বেনাপল প্রতিনিধি : [২] শনিবার (১৮ এপ্রিল) রাতে যশোর সদর হাসপাতালে নেওয়ার পথে তার মৃত্যু হয়।
[৩] এ ব্যাপারে শার্শা উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডাক্তার ইউসুফ আলি জানান, নমুনা সংগ্রহ করে টেস্টের জন্য পাঠানো হবে।
[৪] শিশুটির বাবার বরাত দিয়ে স্বাস্থ্য কর্মকর্তা ডাক্তার ইউসুফ আলি বলেন, তিন দিন আগে তার দুই মেয়ের জ্বর সর্দি কাশি হলেও ভয়ে তিনি বিষয়টি কাউকে জানাননি।
[৫] শনিবার বড় মেয়েটা বারবার বমি ও পাতলা পায়খানা করছিল। তার অবস্থার অবনতি হলে রাতেই হাসপাতালে নেওয়ার পথে মারা যায় সে।
[৬] শিশুটি মারা যাওয়ার পরে মনিরামপুর উপজেলায় তার গ্রামের বাড়িতে গোপনে দাফন করা হয়েছে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
[৭] শার্শা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা পুলক কুমার মণ্ডল বলেন, বিষয়টি শুনেই তার বাড়িটি লকডাউন করা হয়েছে। এবং পরিবারের সদস্যদের বাড়িতেই অবস্থান করতে বলা হয়েছে। স্বাস্থ্য বিভাগকে নমুনা সংগ্রহের কথা বলা হয়েছে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :