তিমির চক্রবর্ত্তী : [২] কুষ্টিয়া মেডিকেল কলেজের এই সাবেক শিক্ষক যমুনা টেলিভিশনের সঙ্গে টেলিফোন আলাপে বলেন, লকডাউন বাড়ানো প্রয়োজন, আবার অসুবিধাও আছে। সেক্ষেত্রে যদি আর একজনও আক্রান্ত না হয়, মৃত্যুর সংখ্যা না বাড়ে তাহলেই কেবল সম্ভব। তাও পর্যায়ক্রমে। কিন্তু যে হারে করোনা আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে চলেছে, তাতে লকডাউন তুলতে হলে কিছু নমুনা প্রমাণ থাকতে হবে।
[৩] তিনি আরও বলেন, এখানে আইসোলেশন ওয়ার্ডের কোন সমস্যা নেই। সকল ডাক্তার একসঙ্গে মিলেই কাজ করছি। সেক্ষেত্রে বিশেষ কোন অসুবিধা হবে না। ডাক্তাররা যতটুকু সুরক্ষা পাচ্ছে আপ্রাণ চেষ্টা করছে চিকিৎসার জন্য। তবে এখানে কিছু মাস্ক এর সংকট আছে।
[৪] পজিটিভ রোগীদের বাড়িতে চিকিৎসা দেয়া নিয়ে তিনি বলেন, আালাদা রুমে চিকিৎসার সুব্যবস্থা থাকলে সেখানেই চিকিৎসা দেয়া সম্ভব। সেক্ষেত্রে পরিবারের যথেষ্ট সতর্ক থাকতে হবে। কোন অবস্থাতেই ওই রোগীর রুমে প্রবেশ করা যাবে না।
[৫] প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ডাক্তারদের যথেষ্ট কেয়ার করছেন। তারপরও সিলেটের ডা. মঈনের মৃত্যুতে কিছুটা ভীতির সৃষ্টি করেছে। সম্পাদনা : সালেহ্ বিপ্লব
আপনার মতামত লিখুন :