রবিউল আলম : শেখ হাসিনা শেখের বেটি হতেই পছন্দ করেন ও গর্বিত হন। সম্ভবত কবি নির্মলেন্দু গুণের কোনো এক কবিতায় এসেছিলো, শেখের বেটি। শেখের বেটি ছাড়া এ কথা আর কে বলতে পারেনÑ ভোটার নয়, আমার দলের নয়, অসহায় মানুষকে বাঁচাতে হবে। অসহায় মানুষকে বাঁচাতে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা তাদের পাশে থাকবে।
যুদ্ধবিদ্ধস্ত দেশ গড়ার লক্ষ্যে মানুষের কাছে কতো না আকুতিভরা কণ্ঠে মানুষ বাঁচাতে ফরিয়াদ করেছিলেন জাতির জনক। তিনি বলেছিলেন, আমি ভিক্ষা করে আনি, চোরের দল সব লুটেপুটে খায়। পাকিস্তানিরা সর্বস্ব লুটে নিয়েছে, চোরের দলগুলোকে রেখে গেছে। আজও আমরা সেই চোরের দল থেকে মুক্তি পাইনি। এই চোরেরা সব দলেই আছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কথা আমরা কী করে বাস্তবায়ন করবো। ইতোমধ্যে সরকারের খাদ্য সহায়তা ওয়ার্ড পর্যায়ে পৌঁছেছে। ১০ টনি গাড়িতে ওয়ার্ডে সঠিক বণ্টন হলে একজন মানুষও না খেয়ে থাকবে না। আমার ওয়ার্ডে ভোটার ৫৪ হাজার। মানুষ বসবাস করে ২ লাখ ৫০ হাজার। মানুষকে বাঁচাবো কী করে? যে মানুষ এখনো ভোটার হতে পারেনি, ভোটার হওয়ার বয়স হয়নি, তার কি বাঁচার অধিকার নেই? মানুষকে বাঁচতে হবেÑ মাননীয় প্রধানমন্ত্রী, শেখের বেটি অনুধাবন করেই এ কথা বলেছেন। কাউন্সিলর, চেয়ারম্যান, মেম্বাররা কি বুঝতে পারছেন প্রধানমন্ত্রীর মনের কথা? লেখক : মহাসচিব বাংলাদেশ মাংস ব্যবসায়ী সমিতি
আপনার মতামত লিখুন :