সিরাজুল ইসলাম: [২] লাভলি প্রফেশনাল ইউনিভার্সিটির এই শিক্ষার্থীদের অধিকাংশই অর্থ ও খাবার সংকটে পড়েছেন। শারীরিক ও মানসিকভাবে অসুস্থ হয়ে পড়েছেন অনেকে।
[৩] তাদের ৮ জন শুক্রবার ভিডিও বার্তা পাঠিয়ে দেশে ফেরার আকুতি জানিয়েছেন। তাদের ফিরিয়ে আনতে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন অনেকের পরিবার। দেশে ১৪ দিনের কোয়ারেনটাইনে থাকতে তাদের আপত্তি নেই বলে জানিয়েছেন।
[৪] ৫০ জনের মতো ক্যাম্পাসে রয়েছেন। বাকিরা ক্যাম্পাসের বাইরে অবস্থান করছেন। তারাই বেশি সংকটে পড়েছেন। দেশ থেকে টাকা পাঠাতে পারছেন না স্বজনরা।
[৫] বাংলাদেশ হাইকমিশন আশ্বাস দিলেও তারা সহযোগিতা পাচ্ছেন না বলে অভিযোগ করেন তারা। দিল্লি থেকে বিশেষ ফ্লাইটে দেশে আনার দাবি জানান তারা। খরচও বহনেও রাজি তারা।
[৬] ইনফরমেশন টেকনোলজি বিভাগের শিক্ষার্থী ফেরদৌস আল মাসুম, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিংয়ের ফয়সাল আহমেদ বলেন, অনেকেরই ডুয়েল কারেন্সি কার্ড নেই। ওয়েস্টার্ন মানি বন্ধ থাকায় দেশ থেকে টাকা আনতে পারছি না। সীমিত সময় দোকানপাট খোলা থাকছে। চওড়া দামে জিনিস কিনতে হচ্ছে। কঠিন অনিশ্চয়তায় পড়ে গেছি। আমাদের ফিরিয়ে নেয়ার ব্যবস্থা করুন।
[৭] এ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী ওসমান গণি, পার্থ, সামিল সাদমান, অনিক, তামিমুল, নোমান বলেন, আমরা দেশে ফিরে যেতে চাই। সূত্র: ডিবিসি
আপনার মতামত লিখুন :