রাশিদ রিয়াজ : [২] শুধু যুক্তরাষ্ট্রে কেনো সারাবিশে^ করোনা লকডউনে লাখ লাখ মানুষ ঘরে বসে কাজ করছে। কাজ করছে আগামীদিনের বিশাল অবকাঠামো নির্মাণের। এর কারণ করোনাভাইরাস বদলে দিয়েছে বিশ্বকে। টাইমস ম্যাগাজিন
[২] শিশুরা নতুন পৃথিবীর জন্যে তৈরি হচ্ছে। হাতে তুলে নিচ্ছে বই। অভিভাবকরা তাদের ছেলেমেয়ের সঙ্গে এমন মধুর সঙ্গ দিচ্ছে যা তারা এতদিন কল্পনাও করেননি। সন্তানদের শিক্ষা দিচ্ছেন তাদের হাত ধোঁয়া কতটা জরুরি।
[৩] জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞদের পরামর্শ অনুসরণ করে এ্যাপেল, মাইক্রোসফট, গুগলের মত বহুজাতিক কোম্পানিগুলো তাদের কর্মীদের ঘরে বসে কাজে সক্রিয় হওয়ায় অনেকদূর এগিয়ে গেছে যাতে তাদের অফিস ও তারাও নিরাপদ থাকে।
[৪] দ্রুত গতির ইন্টারনেট ঘরে বসে কাজকে সম্ভব করেছে। ২০১৮ সালে ২৯ শতাংশ মার্কিন নাগরিক ঘরে বসে কাজ করেছিল। ব্যুরো অব স্ট্যাটিসটিক্স
[৫] পরিসংখ্যান এও বলছে ২৫ বছর থেকে বৃদ্ধদের মধ্যে ৪৭ শতাংশ মার্কিন নাগরিক কোনো না কোনো সময় ঘরে বসেই কাজ করতে অভ্যস্ত।
[৬] নারী ও পরিবারের জন্যে কাজ করছে এমন অলাভজনক প্রতিষ্ঠানের নীতিনির্ধারক অ্যালেক্স ব্যাপটিস্ট বলেছেন করোনাভাইরাস মার্কিন অর্থনীতিতে অন্তর্নিহিত বৈষম্যকে উম্মোচন করেছে। কারণ চাইলেও অনেকে ঘরে বসে কাজের সুযোগ পাচ্ছেন না।
[৭] নিয়োগ কর্তারা যাদের ঘরে বসে কাজের সুযোগ আছে তাদের অনবরত খোঁজ করছেন। তাদের অন্তনির্হিত সুরটি হচ্ছে, আপনি যদি এই কাজটি করতে না পারেন তবে আমি অন্যকাউকে খুঁজে পেতে পারি যিনি পারেন।
আপনার মতামত লিখুন :