দেবদুলাল মুন্না:[২]এ ব্যাপারে দক্ষ নেতৃত্বের দৃষ্টান্ত রেখেছে জার্মানি, নিউজিল্যান্ড, আইসল্যান্ড, ফিনল্যান্ড, ডেনমার্ক ও তাইওয়ানের মতো দেশগুলো।
[৩]জার্মানির চ্যান্সেলর অ্যাঙ্গেলা মের্কেলের দেশে জনমানুষের মধ্যে বিদ্বেষ কিংবা তথ্য গোপনের কোনো অভিযোগ নেই। পরিসংখ্যান বলছে, খুব শিগগিরই জার্মানিতে পরিস্থিতি স্বাভাবিক হতে শুরু করবে।
[৪] নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা অ্যার্ডেন বিদেশি যাত্রীদের প্রবেশ সম্পূর্ণভাবে নিষিদ্ধ করা করেন।আক্রান্তের সংখ্যা কমতে শুরু করলেও দেশটির সীমান্ত চলাচলে কঠোর সতর্কতা অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।
[৫] সিএনএনের এক প্রতিবেদনে তাইওয়ানের উদ্যোগকে ‘করোনা মোকাবিলায় বিশ্বে শ্রেষ্ঠ’ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে।কারণ প্রেসিডেন্ট সাই ইং ওয়েন জানুয়ারি থেকেই লকডাউন ঘোষণার বদলে আক্রান্তদের চিহ্নিত করে আলাদা করাসহ মোট ১২৪ ধরনের ব্যবস্থা নিয়েছেন।
[৬] বিশ্বে সর্বকনিষ্ঠ তাইওয়ানের প্রধানমন্ত্রী সানা মেরিন দেশের সকল নাগরিকের বিনামূল্যে করোনাভাইরাস পরীক্ষা করেছে আইসল্যান্ড। আইসল্যান্ডে লকডাউন হয়নি এমনকি স্কুলগুলোও বন্ধ করা হয়নি।
[৭] নরওয়ের প্রধানমন্ত্রী এর্না সোলবাগর্ ঘরবন্দি শিশুদের মানসিক অবস্থার কথা ভেবে বিশেষ সংবাদ সম্মেলনের আয়োজন করেন রাষ্ট্রীয় টেলিভিশনে প্রচারিত ওই সংবাদ সম্মেলনে কেবল শিশুরাই ফোন করতে পেরেছে।
[৮]এছাড়া সুইডেন, আইসল্যান্ড ও ফিনল্যান্ডের মতো দেশেও নারী সরকারপ্রধানরা সফলতা দেখাচ্ছেন।
আপনার মতামত লিখুন :