রাশিদ রিয়াজ : [২] ইন্টারন্যাশনাল এয়ার ট্রান্সপোর্ট এ্যাসোসিয়েশন এ তথ্য দিয়ে বলছে পুনর্মূল্যায়ণে দেখা গেছে ২৫২ থেকে ৩১৪ বিলিয়ন ডলার শুধু আয় কমেছে, ১৪ হাজার উড়োজাহাজ বসে থাকায় এর কারিগরী ত্রুটি ও বৈমানিকদের দক্ষতায় ঘাটতি সহ বিভিন্ন বিষয় যোগ করা হয়নি। আরটি
[৩] গত জানুয়ারিতেই ৮০ শতাংশ উড়োজাহাজ উড্ডয়ন থেকে বসে পড়ে। এরপর আরো উড়োজাহাজ আকাশে ডানা না মেলায় এবছর এয়ারলাইন্সগুলোর শুধু টিকিট বিক্রি কমে গেছে ৫৫ শতাংশ।
[৪] এয়ারলাইন্সগুলো লোকবল ছাঁটাই, বেতন হ্রাসসহ বিভিন্ন সংকটের আর্থিক মূল্য এখনো নিরুপণ করা হয়নি।
[৫] ৩ সপ্তাহ আগে এ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে যে ক্ষতির পরিমাণ বলা হয়েছিল এখন তা আরো ১৫ শতাংশ বেশি বলা হচ্ছে।
[৬] এ্যাসোসিয়েশনের মহাপরিচালক ও সিইও আলেকজান্ডার ডি জুনিয়াক বলছে বিভিন্ন দেশের সরকার সরাসরি বিশেষ আর্থিক সহায়তা না করলে উড়োজাহাজগুলোর আকাশে ফের ডানা মেলার সম্ভাবনা খুবই কম।
[৭] তৃতীয় প্রান্তিক অর্থাৎ আগামী জুলাই থেকে সেপ্টেম্বরের মধ্যে বিভিন্ন দেশ অভ্যন্তরীণ ফ্লাইট চালু করতে পারলেও আন্তর্জাতিক ফ্লাইট পরিচালনায় বড় ধরনের সমস্যা থেকে যাবে।
[৮] এ্যাসোসিয়েশনের প্রধান অর্থনীতিবিদ ব্রায়ান পিয়ার্স এয়ারলাইন্সগুলোর লোকবলের চাকরি হারানোর পর পুনরায় অর্থনৈতিক মন্দা কাটিয়ে উঠতে যে আত্মবিশ্বাসের সংকট রয়েছে তাও এক বিরাট চ্যালেঞ্জ।
আপনার মতামত লিখুন :