মো. গোলাম সরয়ার : বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পার্ট নিয়েছে আজগুবি সব কাল্পনিক গবেষণার নামে দু’দিন পর পর গুজব ছড়িয়ে মানুষকে আতঙ্কিত করার। অথচ কথা ছিলো প্রতিষ্ঠানটি ভ্যাকসিন তৈরির গবেষণায় অর্থ ঢালবে, সবচেয়ে কম সময়ে সবচেয়ে কার্যকরী ভ্যাকসিনটি তৈরি করার ডেভেলপমেন্টের নিয়মিত খবর দিয়ে মানুষকে ধৈর্য ধরে ঘরে অবস্থান করতে বলবে। মানুষকে আশা দেবে, দিক নির্দেশনা দেবে। কিন্তু তা না করে তারা শুধু গুজব ছড়াচ্ছেন। প্রতিষ্ঠানটির বাংলাদেশ চ্যাপ্টারের যারা হালনাগাদ দেয়, তারা বেশিরভাগই তেমন কোনো কাজ করেন না, ঘরে বসে কাল্পনিক মনগড়া সব উদ্ভট বক্তব্য দেন। আমরা আলহামদুলিল্লাহ ১৪ এপ্রিল পার করছি আজ। এটি উহানে করোনাভাইরাস ধরা পড়ার প্রায় সাড়ে তিন মাস পরের দিন, বাংলাদেশে সরকারিভাবে ঘোষণা দেওয়ার একমাস সাতদিন পরের দিবস। আমরা আশা করি সামনেও নিরাপদে মানবতরী পার হবে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা পারলে ভ্যাকসিন তৈরির খবর দিক, বাকি তারা যা বলে তা সাধারণ মানুষও জানেন। ওইসব বক্তব্যের জন্য এতো অর্থ খরচ করে এতো বড় প্রতিষ্ঠান পালতে হয় না। আমরা ঘরে আছি, ঘরে থাকবো এবং ধীরে ধীরে মানবদেহেই এন্টিবডি তৈরি করবো। জগতের সবচেয়ে সব হাসপাতাল হলো মানবদেহ, সবচেয়ে কার্যকরী ওষুধ হলো মনোবল। মানুষ সেটাই ধরে রাখুক। গণএন্টিবডি সৃষ্টি হবে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :