বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] বাংলাদেশ ব্যাংকের নীতিমালায় বলা হয়েছে,ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের জন বরাদ্দ ঋণ কোন ক্রমেই ১ কোটি টাকার বেশি হবে না। এটি উৎপাদক ও সেবা খাতের ব্যবসায়ীদেও জন্য টার্নওভারের ৫০শতাংশ। ট্রেডিং ব্যবসার জন্য ২৫ শতাংশ।
[৩] প্রতিমাসের ১০ তারিখে বাংলাদেশ ব্যাংকে ঋণের হিসাব দিতে হবে ঋণ বিতরণকারী বাণিজ্যিক ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠানকে। কোন ভুল তথ্য দিলে বাংলাদেশ ব্যাংক কোন সুদ প্রদান করবে না। বরংচ আরো ২ শতাংশ জরিমানা আরোপ করবে।
[৪] ঋণ খেলাপিরা এই ঋন পাবেন না এই ঋণ নবায়ন করা যাবে না। যদি বিতরণকারী ব্যাংক নবায়ন করতে চান তবে তা গ্রাহক ব্যবসয়ী সম্পর্কের ভিত্তিতে হবে। সরকার শুধুমাত্র ১ বছরের ভর্তুকি ৫ শতাংশ সুদ প্রদান করবে।
[৫] ঋণের ১৫ শতাংশ গ্রামে ও ৫ শতাংশ মহিলা উদ্যোক্তাদের দিতে হবে। ঋণের জন্য এসএমই খাতের উৎপাদক ওসেবা খাতের ব্যবসায়ীদেও প্রাধান্য দেয়া হবে। ঋণদাতা ব্যাংকগুলো যাচাই করে এই ঋণ দেবে।
[৬] যেসব ব্যবসায়ী আগে ঋণ নেননি তারা তাদের বার্ষিক অডিট রিপোর্ট ও টার্ন ওভারের কাগজ দেখিয়ে ঋণ নিতে পারবেন।
[৭] নতুন কোন ব্যবসা শুরুর জন্য এই ঋণ ব্যবহার করা যাবে না।
[৮] ক্ষুদ্র ও মাঝারি শিল্পের স্টিমুলাজ প্যাকেজের ২০ হাজার কোটি টাকা ঋণের এই নীতমালা জারী করেছে বাংলাদেশ ব্যাংক। তবে ঋণের সার্কলার একনো জারী করেনি। সার্কুলার জারীরপর ঋণ দিতে উৎসাহি ব্যাংক ও আর্থিক প্রতিষ্ঠান তাদেও মোট স্থিতির ১০ শতাংশ অর্থ ঋণ প্রদানের জন্য বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে পাবেন।
আপনার মতামত লিখুন :