শরীফ শাওন : [২] ব্যাংক হিসেবের পর মোবাইল ব্যাংকিংয়ের বিকাশের মাধ্যমেই অধিকাংশ শ্রমিকদের বেতন পরিশোধ করেন কারখানা মালিকরা।
[৩] বিজিএমইএ জানায়, প্রনোদনার টাকা পেতে ৪ এপ্রিল থেকে নতুন করে ৩ লাখ ৬০ হাজার শ্রমিকের বিকাশ অ্যাকাউন্ট খোলা হয়। ৪ এপ্রিল থেকে শ্রমিকদের বেতন প্রদানে খোলা হয় রকেট অ্যাকাউন্ট। এ পর্যন্ত ১ লাখ ৬০ হাজার অ্যাকাউন্ট খোলা হয়। ৬ এপ্রিল থেকে নগদ অ্যাকাউন্ট খোলা হয়। এ পর্যন্ত ৮৫ হাজার নতুন অ্যাকাউন্ট খোলা হয়েছে।
[৪] সরকারের দেয়া শ্রমিকদের বেতনের ৫ হাজার কোটি টাকার তহবিলের নিতিমালায় বলা হয়, যেসকল কারখানা নিয়মিত বেতন ভাতা পরিশোধ করেছেন, কেবল তারাই তহবিলের অর্থ পাবেন।
[৫] পোশাক শ্রমিকদের জন্য মোবাইল ফিনান্সিয়াল সার্ভিস (এমএফএস) হিসাব খুলতে সার্কুলার জারি করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এফএফএস প্রতিষ্ঠানগুলোর প্রধান নির্বাহিদের সার্কুলারে বলা হয়, অ্যাকাউন্ট খোলার জন্য মালিক-শ্রমিকদের প্রত্যক্ষ অংশগ্রহণ থাকতে হবে।
[৬] শ্রমিকদের এপ্রিল, মে ও জুন মাসের বেতন নিশ্চিত করতে সরকার থেকে পোশাক খাতে এ প্রনোদনা দেয়া হয়। প্রণোদনার অর্থ ২ শতাংশ সার্ভিস চার্যসহ ফেরতযোগ্য।