বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] বিভিন্ন এলাকা থেকে আসা শ্রমিকদের নিয়মিত তাপমাত্রা পরীক্ষাও করছে ডাক্তাররা।
[৩] নেত্রকোনা জেলা প্রশাসক, মঈন উল ইসলাম জানান, উজান থেকে পানি আসার আগেই সকল ফসল কাটার নির্দেশ রয়েছে কৃষিমন্ত্রণালয় থেকে। এরজন্য হারভেস্টার মেশিনও আমরা ব্যবহার করছি। মোহনগঞ্জ উপজেলায় সাড়ে ৪ হাজার হেক্টর জমির ধান কাটা হয়েছে হারভেস্টার মেশিনে। এ ছাড়া বাইরে থেকে যেসব শ্রমিক ধান কাটার জন্য আসছে তাদের স্বাস্থ্য পরীক্ষা করা হচ্ছে।
[৪] সুনামগঞ্জ জেলা প্রশাসক আব্দুল আহাদ জানান, হার্ভেস্টার মেশিনে হাউর এলাকার সব জায়গায় ধান কাটা যায় না। অনেক স্থানে জমি কর্দমাক্ত। পরিযায়ী শ্রমিকরা ও স্থানীয় দিনমজুরেরেরা ধান কাটছে। পরিযায়ী শ্রমিকরা যাতে লোকারয়ে প্রবেশ করতে না পারে তার জন্য হাওরেই তাদের জন্য তাঁবু টানিয়ে দেয়া হয়েছে। হাওরেই ধান মাড়াই করে কৃষক ধান শুকিয়ে বাড়ি নিয়ে যাচ্ছে। এরজন্য সকল ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে।
[৫] সুনামগঞ্জ জেলার জয়শ্রী ইউনিয়নের চেয়ারম্যান সঞ্জয় চৌধুরী জানান, বোরো ফসল দ্রুত কাটার জন্য সকলেই মাঠ পর্যায়ে কাজ করছে। কাবিখার শ্রমিকদেরও এই কাজে লাগানো হয়েছে। বাইরের শ্রমিকদের গ্রামে ঢুকতে দিচ্ছি না।
আপনার মতামত লিখুন :