বিশ্বজিৎ দত্ত: [২] ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যানরা বলছেন, দুর্যোগের কারণে তারা রিলিফের পণ্য নিজেদের অর্থেই পরিবহন করছেন। এমনকি রিলিফের জন্য ব্যাগ, কুলিভাড়া, বাজার থেকে কিনে ইউনিয়ন পরিষদ পর্যন্ত নিয়ে যাওয়া সবই নিজ অর্থে করছেন।
[৩] সুনামগঞ্জ জেলার কয়েকজন ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান জানান, ইউনিয়নের আয়তন ও জনসংখ্যা অনুসারে রিলিফ বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। ১০ কেজি করে কোথাও ১৫ কেজি কওে মাথা পিছু চাল দেওয়া হয়েছে। আর অর্থ দেওয়া হয়েছে ৬৬ টাকা ৬৬ পয়সা করে। এই অর্থে ১ কেজি মুশুরি ডাল আর ২ কেজি আলু কিনে দিতে হবে। বরাদ্দ ৬৬ টাকা বাকি অর্থ কোথা থেকে আসবে।
[৪] এ বিষয়ে দুর্যোগ ও ত্রাণ অধিদপ্তরের ডিজি জানান, উপজেলা পর্যন্ত ত্রান পৌঁছে দেবার জন্য বরাদ্দ রয়েছে। এরপরে ত্রান কিভাবে যাবে তার সিস্টেম রয়েছে। সিস্টেম টা কি ? এ বিষয়ে তিনি বলেন, আমরা পরিবহণে কিছু বরাদ্দ দেই। স্থানীয় প্রশাসন তা ম্যানেজ করে নেয়।
[৫] সুনামগঞ্জের ইউপি চেয়ারম্যান সঞ্জয় চৌধুরী বলেন, স্থানীয় ম্যানেজ মানেই হলো, আমরা যেহেতু জনপ্রতিনিধি আমাদের পকেট থেকে টাকা দাও। কারণ জনগণতো আমাদেরই বলে রিলিফ এসেছে দিলেন না কেন।
আপনার মতামত লিখুন :