শাহীন খন্দকার : [২] আদাবর ও শ্যামলীতে প্রায় অর্ধশত বেসরকারি হাসপাতাল, ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারসহ আই কেয়ার সেন্টার রয়েছে। এসব হাসপাতালে আজ সরেজমিনে খোঁজে পাওয়া যায়নি ডাক্তার নার্স। এমনকি কিছু কিছু হাসাপাতাল সম্পর্ন্নভাবে রয়েছে বন্ধ।
[৩] এ প্রতিবেদকের সঙ্গে কথা হয় শ্যামলি রিং রোডে ঢাকা অর্থপেডিক হাসপাতাল প্রাঃ লিঃএর সিনিয়র কনসালর্টেন ডা. আসিফ হাসান চৌধুরীর সংগে। তিনি জানান, হাসপাতালটির মালিক অধ্যাপক ডাঃ সালেক তালুকদার। এখানে রয়েছে ৩জন সিনিয়র ডা.৫জন জুনিয়র ডা. তবে, কেউ আজ উপস্থিত নেই। হাসপাতালটিতে দু’জন অর্থোপেডিক রোগী ভর্তি রয়েছে।
[৪] এদিকে, আদাবর থানার ডিউটি অফিসার মামুন জানিয়েছেন, তার থানার অধীনে রয়েছে ৪টি ক্লিনিক ও হাসপাতাল কিন্ত ঘুরে পাওয়াগেলে বেশ কয়েকটি হাসপাতাল। হাসপাতাল গুলো হচ্ছে- গ্রীন এন্ড গ্রীন মেডিকেল সার্ভিস লিঃ, ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল মেডিকেল কলেজ এন্ড হসপিটাল, আইডিয়াল আই কেয়ার সেন্টার লিঃ,ঢাকা সেন্ট্রাল ডায়াগনস্টিক এন্ড ইমেজিং সেন্টার, শ্যামলি ভোলা অর্থেপেডিকও ফিজিওথেরাপি সেন্টার, শ্যামলী চক্ষুহাসপাতাল, ঢাকা সেন্ট্রাল কনসালটেশন এন্ড ডায়াগনস্টিক সেন্টার, ঢাকা সেন্ট্রাল ইন্টারন্যাশনাল নার্সিং কলেজ এন্ড ইনষ্টিটিউট, ডিপিআরসি হাসপাতাল এন্ড ডায়াগনস্টিক ল্যাব, নিউমন্নি এক্স-রে ক্লিনিক ঘুরে কোথাও ডাক্তার পাওয়া তো দূরে থাক হাসপাতালের কলাপসিবল গেটটা বন্ধ। আবার কোনো হাসপাতালের সামনে গার্ডদের আড্ডা।
[৫] তথ্য অনুসন্ধানে জানা যায়, উল্লেখিত হাসপাতালে কোভিড-১৯ সংক্রমণ ভাইরাস দৃশ্যমান হওয়ার পর থেকেই ডাক্তার আসছে না। মালিকানায় অংশীদারগন মাঝে মধ্যে আসেন বলে হাসপাতালে নিয়োজিত নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক গার্ডদের দাবি।
আপনার মতামত লিখুন :