আনিস তপন: [৩] মহামারি আকারে ছড়িয়ে পড়া করোনাভাইরাস থেকে সিটি কর্পোরেশন এলাকাবাসীকে রক্ষার স্বার্থে ৫০ হাজার টেস্টিং কিট, ১৫ হাজার পার্সোনাল প্রটেকশন ইক্যুইপমেন্ট (পিপিই) এবং ১০ লক্ষ মাস্ক ও ১০ হাজার হ্যাণ্ড থার্মাল স্ক্যানার জরুরি ভিত্তিতে আমদানি করেছেন তিনি।
[৪] স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের দায়িত্বশীল একটি সূত্র জানায়, এসব কিট ব্যবহারের জন্য দুইটি বিষয়ে অনুমতি দিতে হবে। প্রথমত র্যাপিড টেস্ট করার বিষয়টি অনুমোদন দিতে হবে। যা সরকার এখনও দেয়নি। দ্বিতীয়ত, আমদানি করা এসব কিট মাননিয়ন্ত্রণ পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হতে হবে। এরপর স্বাস্থ্য অধিদপ্তর থেকে এসব কিট দিয়ে করোনা ভাইরাস পরীক্ষার জন্য অনাপত্তি (এনওসি) পত্র নিতে হবে।
[৫] মেয়র জাহাঙ্গীর আলম বলেন, সরকারের রোগতত্ত¡, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (আইইডিসিআর) পরামর্শে আপাতত এসব চিকিৎসা সামগ্রী ব্যবহার করা হচ্ছে না।
[৬] যে হারে মৃত্যু ও আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে, তাতে দরকারি মূহুর্তে দ্রুত চিকিৎসার স্বার্থে হাতের কাছে টেস্টিং কিট প্রয়োজন। কারণ জরুরি মূহুর্তে কিটের প্রয়োজন হলে তখন তা না পাওয়া গেলে জনদূর্যোগ ও ভোগান্তি বাড়বে।
[৭] আমি তো চিকিৎসা ছাড়া আমার ভোটারদের মৃত্যু দেখতে পারি না। একজন জনপ্রতিনিধি হিসেবে আমার মনে হয়েছে আগে তাদের বাঁচানো দরকার। সম্পাদনা : ভিকটর রোজারিও
আপনার মতামত লিখুন :