শিরোনাম
◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ ইসরায়েলের ওপর অস্ত্র নিষেধাজ্ঞা দ্রুত আরোপ করুন: জাতিসংঘ বিশেষজ্ঞ ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত ◈ বাংলাদেশে পূর্ণাঙ্গ ও মুক্ত গণতন্ত্র বাস্তবায়নে কাজ করে যাবে যুক্তরাষ্ট্র: ম্যাথিউ মিলার ◈ ঈদের পর কমপক্ষে ২৩ ডিসি’র রদবদল হতে পারে ◈ ৫ থেকে ১৪ এপ্রিলের মধ্যে কর্মদিবস একদিন ◈ চাঁদপুরে পিকআপ ভ্যান ও অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষে ২ জন নিহত ◈ ভারত থেকে আসবে ৫০ হাজার মেট্রিক টন পেঁয়াজ 

প্রকাশিত : ০৮ এপ্রিল, ২০২০, ০৬:৫৭ সকাল
আপডেট : ০৮ এপ্রিল, ২০২০, ০৬:৫৭ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

করোনা ভাইরাসে সুইডেন কেন ভিন্ন পথে?

মহিবুল ইজদানী খান ডাবলু : উত্তর মেরুর দেশ সুইডেন এখনো বিশ্বাস করে তাদের নিজস্ব স্বতন্ত্র সংস্কৃতি করোনা ভাইরাসের মহামারী থেকে দেশের নাগরিককে রক্ষা করবে। সারা বিশ্ব যখন করোনা ভাইরাস মহামারী প্রতিরোধে এক হয়ে লকডাউন কৌশলের পথ বেছে নিয়েছে তখন একমাত্র দেশ সুইডেন তার ব্যতিক্রম। সুইডেন করোনা ভাইরাসের উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ প্রাদুর্ভাবের মুখোমুখি হয়েও এর বিরুদ্ধে লড়াইয়ে তাদের নিজস্ব পথে এগিয়ে যাওয়ায় এখনো প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

অনেকে মনে করছেন সুইডিশ সরকার কি তাহলে করোনা ভাইরাস নিয়ে বাজি ধরেছে? সুইডিশ জনস্বাস্থ্য নীতিগুলি মেনে চললেই কি সবকিছু শান্ত হয়ে যাবে? সুইডিশ স্বতন্ত্র সংস্কৃতি যা করতে পারে তা কি অন্য দেশগুলি করতে পারে না? এখন জনমনে প্রশ্ন আসছে এভাবে লোকডাউন না করে সুইডেন আর কতদিন চলবে? পরবর্তীতে না যেন সুইডেনকে ব্রিটেনের মতো আফসোস করতে হয়l কারণ ব্রিটিশ সরকারও প্রথম দিকে পরিস্থিতি মোকাবেলায় তেমন কোনো পদক্ষেপ নেয়নিl পরবর্তীতে লোকডাউন করলেও এখন আর মৃতের সংখ্যা থামছে নাl এখন ব্রিটেনে দৈনন্দিন শত শত মানুষের প্রাণ যাচ্ছেl

তবে এধরণের সমালোচনার জবাবে সুইডেনের জনস্বাস্থ বিভাগের বিশ্লেষক প্রধান লিসা ব্রাউয়ার্স সায়েন্স রেডিওতে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে বলেন, বিভিন্ন দেশের সুপারিশ করা কঠোর পথ টেকসই নয়। বিশ্ব দাঁড়িয়ে আছে,তবে সুইডেন নয় কেন? তিনি বলেন এটা অযৌক্তিক কথা। আমরা একটা পুরো সমাজবাবস্থাকে বন্ধ করে দিতে পারি না। দীর্ঘ সময়ের জন্য সমাজ, ভ্রমণ, পরিবহন এবং সামাজিক মেলামেশা বন্ধ করা যেতে পারে না। এটা সম্ভব না। আমি এটি কাম্য মনে করি না। লিসা ব্রাউয়ার্স বলেন, আমি মনে করি এসংক্রান্ত বিবৃতি যা শুধু জনমনে একটি ভয় আনবেl সম্ভবত পরিস্থিতি একসময় পরিবর্তিত এবং উজ্জ্বল হবে। তিনি বলেন, সুইডিশ কৌশলটি হলো অনির্দিষ্টকালের জন্য দেশের সবকিছু সম্পূর্ণভাবে বন্ধ করার পরিবর্তে ভাইরাসে আক্রান্ত রোগীদের রক্ষা করা।

সুইডিশ জনস্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষ করোনা ভাইরাসের ব্যাপারে কোনো আইন জারি না করে এখন পর্যন্ত নানা বিষয়ে শুধু সুপারিশ করছে যা বিদেশে বিভ্রান্ত সৃষ্টি করছেl সম্প্রতি সুইডিশ জনস্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের সুপারিশগুলি যথেষ্ট শক্তিশালী নয় বলে মন্তব্য করেছেন জনৈক ইংরেজ সাংবাদিক। এধরণের সমালোচনার উত্তরে রাষ্ট্রের মহামারী বিশেষজ্ঞ এন্ডার্স টেগনেল বলেন সুইডেনের বেশিরভাগ লোকেরা কর্তৃপক্ষের সুপারিশগুলিকে খুব স্পষ্ট পরামর্শ হিসাবে দেখে। সুইডেনের একটি দীর্ঘ ঐতিহ্য আছেl এখানে কর্তৃপক্ষের সুপারিশকে গুরুত্বসহকারে দেখা হয়। এজন্য আমাদের কোনো আইন জারি করতে হয় নাl Every country should do what is right for them, বলেন রাষ্ট্রের মহামারীবিদ অ্যান্ডারস টেগনেলl

এদিকে করোনা ভাইরাস প্রাদুর্ভাবের এখন পর্যন্ত সুইডেন সবকিছুই উন্মুক্ত রেখেছেl প্রথমদিকে জনসমাবেশে ৫০০ মানুষের উপরে একত্রে জমায়েতে নিষেধাজ্ঞা থাকলেও পরবর্তীত সেখান থেকে সরে এসে ৫০ জন করা হয়েছেl এই আইন না মানলে জরিমানা ও সর্বোচ্চ ছয় মাসের জেলl দেশটিতে এখনো সবকিছুই চলছে স্বাভাবিকl কলেজ বিশবিদ্যালয় বন্ধ করা হলেও স্কুল নার্সারি খোলা রয়েছেl এছাড়া শপিং মোল হোটেল বার রেস্টুরেন্ট দোকান পাঠ ট্রেন বাস প্রাভেট কার এমনকি আভ্যন্তরীন রুটে চলছে প্লেনl সারা বিশ্ব এখন সুইডেনের দিকে তাকিয়ে আছেl এখন দেখার বিষয় এই ভিন্ন পথে হাটতে গিয়ে সুইডেনে কত মানুষের প্রাণ যায়l

করোনাকে কেন্দ্র করে সুইডেন তার এই স্বাচ্ছন্দ্যময় উদারপন্থী নীতি আর কতদিন ধরে রাখতে পারবে বলে প্রশ্ন ছুড়ে দিয়েছেন জার্মানির বৃহত্তম দৈনিক সংবাদপত্র এবং টিভি চ্যানেলগুলোl ব্রিটিশ ডেইলি মেইলের শিরোনাম সুইডেন "ইউরোপের এক অদ্ভুত পাখিl ডেনিশ জুটল্যান্ড পোস্ট লিখেছে "সুইডেনে বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই সবকিছুই চলছে। ব্রিটিশ টিভি চ্যানেল আই টি ভি এক সংবাদ প্রতিবেদনে দেখানো হয়েছে সুইডিশ কিন্ডারগার্ডেনে শিশুদের খেলা এবং সুইডিশদের বাইরের ক্যাফেটিয়ারে বসার আনন্দ চিত্র। জার্মান সংবাদপত্র ডাই জাইট সুইডেনকে ইউরোপের একটি দ্বীপ হিসাবে বর্ণনা করেছে। একটি নিবন্ধে বিস্মিত হয়ে লেখা হয়েছে, স্ক্যান্ডিনেভিয়ার বৃহত্তম দেশের সরকার কেন এই বাস্তবতাকে উপেক্ষা করছে?

প্রথমদিকে মৃতের সংখ্যা কম হলেও দিন দিন তা বৃদ্ধি পেয়ে ৭ এপ্রিল বিকেল পর্যন্ত সুইডিশ জনস্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের মতে মৃতের সংখ্যা এখন ৫৯১ আর আক্রান্ত হওয়ার সংখ্যা ৭৬৯৩l এব্যাপারে রাষ্ট্রের মহামারী বিশেষজ্ঞ এন্ডার্স টেগনেল বলেন প্রতিদিন গড়ে এখন প্রায় ৪০ জন মারা যাচ্ছেl তিনি সমাজে সংক্রামক এই ভাইরাসের বিস্তার রোধে প্রদত্ত পরামর্শগুলি অনুসরণ করতে সবাইকে অনুরোধ জানিয়েছেন। তিনি বলেন সামনে আরো কয়েক সপ্তাহ কঠোরভাবে আমাদের ধরে রাখতে হবে। মৃত্যুহার বৃদ্ধি সম্পর্কে তিনি বলেন আমরা রিপোর্টিংয়ে কিছুটা পিছিয়ে আছিl মৃত্যুর সংখ্যা বৃদ্ধি আসলে গত ২৪ ঘন্টার ক্ষেত্রে প্রযোজ্য নয়। অন্যদিকে নিহতরা মূলত অনেক বেশি বয়স্ক। এদিকে সুইডেনের বৃদ্ধাশ্রমগুলোতে দর্শনার্থী নিষেধাজ্ঞা জারি করা হয়েছেl রাষ্ট্রীয় মহামারীবিদ অ্যান্ডার্স টেগনেল বলেন আপনারা সকলে আমাদের পরামর্শ অনুসরণ করুনl

কোভিড -১৯ প্রভাবে মার্চ মাস পর্যন্ত সুইডেনে ৩০,০০০ হাজার চাকুরী হারিয়েছেl সুইডিশ অর্থমন্ত্রী ম্যাগডালেনা অ্যান্ডারসন বলেন আগামীতে সুইডেনের বেকারত্বের পরিমান ৯% হওয়ার সম্ভবনা রয়েছেl সরকার প্রত্যাশা করছে ২০২০ সালে রাষ্ট্রের জিডিপির ৩.৮ শতাংশে কমে আসবেl ২০১৯ সাথে তুলনা করলে এটি একটি অবনতিl কারণ ঐসময় রাষ্ট্রের আয় ছিল প্লাসl তিনি বলেন তবে পরিস্থিতির খুব দ্রুত পরিবর্তন হবে বলে আমার বিশ্বাসl ম্যাগডালেনা বলেন ২০২১ সুইডেনের জিডিপি প্রায় সাড়ে ৩ শতাংশ বৃদ্ধি পাবে।

এদিকে অর্থনৈতিক ক্ষতি থেকে রক্ষার লক্ষে ওয়েলফেয়ার স্টেট হিসেবে সুপরিচিত সুইডেন গ্রহণ করছে একের পর এক সামাজিক উন্নয়নের প্রস্তাবl বেক্তিগত মালিকানাহীন প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের মাসিক ভেট পরিশোধ আপাতত স্থগিত করা হয়েছেl এছাড়া বিভিন্ন বেবসায়ীদের দৈনন্দিন ক্ষতিপূরণে কিভাবে সাহায্য করা যায় সে বিষয়ে চিন্তা ভাবনা করছেl ইতিমধ্যে এব্যাপারে ৩০০ বিলিয়ন ক্রোনার সহযোগিতার কথা ঘোষণা করেছেl সুইডিশ চেম্বার অফ কমার্স সহ বেক্তিগত মালিকানাধীন বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সমিতিগুলো এই অর্থকে স্বাগত জানালেও পরিমানের তুলনায় সমতুল্য নয় বলে দাবি জানিয়েছেl

পরিস্থিতিতে স্বাভাবিক রাখার চেষ্টা করতে গিয়ে সরকার একটু অসুস্থ অনুভব করলে জগনকে বাসায় অবস্থানের জন্য অনুরোধ জানিয়েছেl প্রথম দিকে দুই সপ্তাহ থাকলেও এখন বৃদ্ধি করে তিন সপ্তাহ পর্যন্ত ডাক্তার সার্টিফিকেট ছাড়াই বাসায় অবস্থান করা যাবেl প্রথম দুই সপ্তাহ চাকুরী দাতা ও তৃতীয় সপ্তাহ সরকারি ইন্সুরেন্স (ফোরসেক্টরিং কাস্সা) পে করবে বলে বলা হয়েছেl

এমনি আরেকটি প্রস্তাব নিয়ে সরকার সুইডেনের বেকার ভাতা আইন অস্থায়ীভাবে পরিবর্তন করেছেl সুইডেনে চাকুরী হারানোর পূর্বে যদি কোনো বেক্তি Unemployment insurance fund (A-kassa) সদস্য হিসেবে কমপক্ষে এক বৎসর মাসিক ফি: পরিশোধ করে তাহলে তাকে চাকুরী হারানোর পর প্রতিমাসে একটানা এক বৎসর বেতনের ৮০% অর্থ প্রদানের নিয়ম রয়েছেl যারা সদস্য নয় কিংবা এক বৎসর পূরণ হওয়ার পূর্বে চাকুরী হারানোর নোটিশ পেয়েছে তাদের অনেকেই এখন অর্থনৈতিক সাহায্যের জন্য সমাজকল্যান মন্ত্রণালয়ের কাছে শরণাপন্ন হতে হবেl বিষয়টি অত্যন্ত গুরুত্ব সহকারে উপলব্ধি করে সরকার এই নিয়ম অস্থায়ীভাবে পরিবর্তন করেছেl

নুতন নিয়ম অনুসারে এখন মাত্র তিন মাস Unemployment insurance fund (A-kassa) সদস্য থাকলেই একটানা এক বৎসর বেতনের ৮০% বেকার ভাতা পাওয়ার যোগ্যতা পাবেl শুধু তাই নয় যেখানে বেকার ভাতা পাওয়ার জন্য মাসে কমপক্ষে ৮০ ঘন্টা কাজ করতে হতো সেই নিয়ম পরিবর্তন করে এখন ৬০ ঘন্টা করা হয়েছেl এই নিয়ম আগামী ডিসেম্বর পর্যন্ত বলবৎ থাকবেl বাংলাদেশিরা যারা এখনো চাকুরী হারাননি তাদের যথাশীগ্র সদস্য হওয়া উচিতl এপর্যন্ত ৩৬৮০০ বেক্তিকে তাদের চাকুরীতে লে অফ নোটিশ দেওয়া হয়েছেl দিন দিন এইসংখ্যা বৃদ্ধি পাওয়ার সম্ভবনা রয়েছেl

সম্প্রতি মহামারী বিশেষজ্ঞ অ্যান্ডার্স টেগনেল বলেন, শিগ্রই আমরা করোনা ভাইরাসের সংক্রামণে একটা পরিবর্তন ঘটতে দেখব। ভাইরাসটির বিস্তার রোধে প্রতিদিন নতুন নুতন ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছেl তিনি বলেন জনস্বাস্থ্য কর্তৃপক্ষের প্রত্যাশিত বক্ররেখা এখন প্রায়ই শীর্ষে এবং একে সমতল করণের লক্ষে গুরুত্ব সহকারে আমরা এগিয়ে চলছি। আগামী কয়েক সপ্তাহের মধ্যে আমরা শীর্ষে পৌঁছবো বলে আশাকরিl তখন ভাইরাসের বক্ররেখার স্তরটি ঠিকঠাক হয়ে যাবে এবং এরপরে করোনা ভাইরাস পতনের সংখ্যা নাটকীয়ভাবে হ্রাস পাবে। রাষ্ট্রীয় মহামারী বিশেষজ্ঞ বলেন, এটা ঠিক যে দৈনন্দিন প্রচুর মৃত্যু ঘটেছে যা আমরা সাথে সাথে খুঁজে পাচ্ছি না। আমরা মৃতের সন্ধান পাই, তবে মাঝে মাঝে একটু দেরি করে পাই। একথা ঠিক মৃতের সংখ্যা নিয়ে দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্তৃপক্ষ কোনো কিছুই আড়াল করছে নাl নেটওয়ার্কের দুর্বলতার কারণেই মূলত কর্তৃপক্ষের কাছে মৃতের সংবাদ বিলম্বে আসছেl

করোনা ভাইরাসের কারণে সুইডেনের বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচি স্থগিত করা হয়েছেl লেফট পার্টির জাতীয় কংগ্রেস আগামী মে মাসে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা থাকলেও দলটি আগামী ২৯ অক্টবরে অনুষ্ঠিত হওয়ার কথা ঘোষণা করেছেl এদিকে লেবার অর্গাইনেজেশনের(এল ও) কংগ্রেস মে মাসে হওয়ার কথা থাকলেও তা অনির্দিষ্টকালের জন্য পিছিয়ে দেওয়া হয়েছেl এছাড়া লেফট পার্টি ও লেবার পার্টি তাদের ঐতিহাসিক পহেলা মের সভা ও মিছিল বাতিল করেছেl সুইডেনের কোনো রাজনৈতিক দলের কোনো কর্মসূচি এখন আর নেইl তবে জাতীয় সংসদ ইস্টার হলিডের পূর্ব পর্যন্ত চলবেl দেশের এই ক্রান্তিলগ্নে জাতীয় সংসদের সকল রাজনৈতিক দল একত্রিত হয়ে করোনা ভাইরাস মোকাবেলায় কাজ করছেl বিরোধী দলগুলো ও সরকার একত্রিতভাবে আলোচনার মাধ্যমে একের পর এক বিভিন্ন অর্থনৈতিক প্রস্তাব ঘোষণা করছেl

লেখক ইলেক্টেড মেম্বার, মনোনয়ন বোর্ড, লেফট পার্টি সেন্ট্রাল কমিটি

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়