গাজী নাসিরুদ্দিন আহমেদ : বিজিএমইএর সাবেক একজন সভাপতি বলছেন, এই সময়ে পোশাক খাতে সব মিলিয়ে সাত থেকে আট কোটি বিলিয়ন ডলারের রপ্তানি আদেশ থাকে। এবার এর অর্ধেক আদেশ স্থগিত। আমার বন্ধু যে কিনা দীর্ঘদিন ধরে একটি বহুজাতিক বায়িং হাউজের প্রধান তার ধারণা খুব বেশি হলে দেড় বিলিয়ন ডলারের ম্যাটেরিয়াল আটকে আছে। লেনদেন তো এলসির মাধ্যমে। তাহলে দায়িত্ব ব্যাংকের। মানে সরকার চাইলে রপ্তানিকারকের সরাসরি ক্ষতিটা আটকাতে পারে। এবার আসেন শ্রমিকের বেতন। সেই টাকা তো সরকার প্রণোদনা হিসেবে দিচ্ছে। ধরে নিলাম সব অর্ডার বাতিলই হলো। তৈরি পণ্য কিন্তু নষ্ট হচ্ছে না।
কম দামে অন্য কোথাও বিক্রি করতে হবে। মালিকদের মুনাফাটা হবে না। হিসাব তো এটাই। নাকি? ভুল বললে সংশোধন করে দিতে পারেন। ব্যাপারটা কালেকটিভ রেসপন্সিবিলিটির। মালিকরা মুনাফা ছাড়ার ঝুঁকি নেবেন না মহামারী যেটা আসি আসি করছে তাকে ঘরে ডেকে নিয়ে আসবেন? পিপিই বানাবে বড়জোর ১০/১৫টা কারখানা। তো সব কারখানা খুলছেন কীসের ঝুঁকি নিয়ে? মহামারী হয়ে গেলে তার আর্থিক ক্ষতি কতোটা হবে সরকার ভেবে দেখেছে তো? ক্ষতি কিন্তু বহু বিলিয়নে গুনতে হবে। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :