শিরোনাম
◈ জলদস্যুদের হাতে জিম্মি জাহাজ মুক্ত করার বিষয়ে  সরকার অনেক দূর এগিয়েছে: পররাষ্ট্রমন্ত্রী  ◈ এসএসসি পরীক্ষায় আমূল পরিবর্তন, বদলে যেতে পারে পরীক্ষার নামও ◈ পঞ্চম দিনের মতো কর্মবিরতিতে ট্রেইনি ও ইন্টার্ন চিকিৎসকরা ◈ অর্থাভাবে পার্লামেন্ট নির্বাচনে লড়বেন না ভারতের অর্থমন্ত্রী ◈ কখন কাকে ধরে নিয়ে যায় কোনো নিশ্চয়তা নেই: ফখরুল ◈ জনপ্রিয়তায় ট্রাম্পের কাছাকাছি বাইডেন ◈ আদালত থেকে জঙ্গি ছিনতাই মামলার তদন্ত প্রতিবেদন জমা দেয়ার নতুন তারিখ ৮ মে ◈ সেনা গোয়েন্দাসংস্থার বিরুদ্ধে ৬ পাক বিচারপতির ভয় দেখানোর অভিযোগ ◈ নিরস্ত্র ফিলিস্তিনিরা সাদা পতাকা উড়াচ্ছিল, তাদের বূলডোজার দিয়ে মাটি চাপা দিল ইসরায়েলী সেনারা ◈ যুক্তরাষ্ট্রে পুলিশের গুলিতে বাংলাদেশি তরুণ নিহত

প্রকাশিত : ০৬ এপ্রিল, ২০২০, ০৫:১৫ সকাল
আপডেট : ০৬ এপ্রিল, ২০২০, ০৫:১৫ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] করোনা আতঙ্কে কেউ এগিয়ে না আসায় বাবার মরদেহ নিয়ে শ্মশানে চার মেয়ে

ইয়াসিন আরফাত : [২] ভারতে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ রোধে চলছে লকডাউন। সংকটময় এই মুহুর্তে সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখার স্বার্থে সঞ্জয় কুমার নামে এক ব্যক্তির শেষকৃত্য অনুষ্ঠানে যোগ দেয়নি কেউ। যদিও ওই ব্যক্তি করোনায় আক্রান্ত ছিলেন না। এমন পরিস্থিতিতে সঞ্জয়ের ৪ মেয়ে বাবার মরদেহ কাঁধে করে শ্মশানে নিয়ে যায়। সেখানে তার শেষকৃত্য অনুষ্ঠিত হয়। ঘটনাটি ঘটেছে ভারতের আলিগড়ে। বাংলাদেশ প্রতিদিন

[৩] স্থানীয় সূত্র জানিয়েছে, আলিগড়ের নুমাইশ ময়দানের চা-হেলিংয়ের বাসিন্দা ছিলেন বছর ৪৫ এর সঞ্জয় কুমার। পেশা চা বিক্রেতা হলেও বেশ কিছুদিন ধরে যক্ষ্মা রোগে ভুগছিলেন তিনি। সরকারি হাসপাতাল থেকে ঔষুধ এনেই কোনো রকমে নিজের রোগের মোকাবিলা করছিলেন সঞ্জয়। এক মেয়ের বিয়ে হয়েছে, আর চার মেয়ে অভাবের কারণেই পড়াশোনা ছেড়ে ঘরের কাজ করে। বিবার্তা ২৪

[৪] তবে চরম দারিদ্রতার মধ্যেও কারও সাহায্য নেননি সঞ্জয় কুমার। সম্প্রতি তার শরীরিক অবস্থা আরও খারাপ হয়ে যায়। কিন্তু ভারতজুড়ে চলছে লকডাউন। সরকারি হাসপাতালেও ওষুধের সঙ্কট। এই পরিস্থিতিতে বাইরে থেকে ওষুধ কিনে খাওয়া সম্ভব ছিল না তার পক্ষে। শেষরক্ষা হয়নি আর। অবশেষে মারা যান তিনি। দৈনিক আলোড়ন

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়