তিমির চক্রবর্ত্তী: [২] দেশের দৌলদিয়া-পাটুরিয়া এবং মাওয়ার ফেরি চলাচল বন্ধ থাকলেও জীবনের ঝুঁকি নিয়ে নৌকায় করে পারাপার হচ্ছে দক্ষিণাঞ্চলের মানুষ। ডিবিসি
[৩] বাংলাদেশ পোশাক শ্রমিকদের ১১টি সংগঠনের জোট গার্মেন্টস শ্রমিক অধিকার আন্দোলনের সমন্বয়কারী মাহবুবুর রহমান ইসমাঈল বলেন, স্বাস্থ্য ঝুঁকি বিবেচনায় নিয়ে পোষাক শ্রমিকদের এখনই আনা সঠিক হয়নি। ইত্তেফাক
[৪] বিজিএমইএ ও বিকেএমইএ নেতারা গার্মেন্টস খোলা রাখার সিদ্ধান্ত মালিকদের ওপরই ছেড়ে দিয়ে বলছেন, কিছু কারখানায় স্বাস্থ্যকর্মীদের পার্সোনাল প্রোটেক্টিভ ইকুইপমেন্ট (পিপিই) ও মাস্ক তৈরির অর্ডার পাওয়া গেছে। এই অর্ডার হাতছাড়া হলে বড়ো বিপর্যয় তৈরি হবে।
[৫] বিজিএমইএর সভাপতি রুবানা হক বলেন, কারখানা পরিচালনা করার জন্য অবশ্যই করোনাভাইরাসের আক্রমণ থেকে শ্রমিক ও কর্মকর্তাদের রক্ষা করার জন্য স্বাস্থ্য সুরক্ষাবিধি নিশ্চিত করতে হবে। শ্রমিকের সব দায়-দায়িত্ব সংশ্লিষ্ট মালিকের থাকবে। ঢাকা টাইমস
[৬] এব্যাপারে পুলিশ প্রশাসনকে প্রশ্ন করলে তারা বলেন, আমরা সরকারের নিদের্শনা অনুযায়ি আমাদের টহল অব্যাহত রয়েছে। কিন্তু আমাদের লোকচক্ষুর অন্তরালে কেউ আসলে কি করার আছে? দ্য রির্পোট
আপনার মতামত লিখুন :