মিনহাজুল আবেদীন : [২] শনিবার বিবিসি বাংলার পরিক্রমা অনুষ্ঠানে আইইডিসিআরের প্রধান বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বলেন, দেশের মানুষ বিপদসীমা পার করেছে, এখন কমিউনিটি ট্রান্সমিশন কোন পর্যায়ে যাবে সেটা সঠিকভাবে বুঝা যাচ্ছে না। কিছু জায়গাতে সীমিত আকারে কমিউনিটি ট্রান্সমিশন দেখা দিচ্ছে। তবে এ ব্যাপারে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে।ইয়ন
[৩] এই বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা বলেন, সাউথ এশিয়াতে ভাইরাসটির বাড়ার হার অন্য দেশের তুলনায় অনেক কম। তবে এটি নির্মূল হতে ৩ সপ্তাহ বা ৩ মাস সময় লাগবে।
[৪] তিনি বলেন, সামাজিক চাপে পড়ে মানুষের মধ্যে বিভ্রান্তি যাতে ছড়াতে না পারে। সেজন্য প্রতিনিয়ত অসংখ্য স্বাভাবিক মৃত্যুর রোগীদেরকে পরীক্ষা করা হচ্ছে। তবে সাধারণ রোগীদের শরীরে করোনাভাইরাসের কোনো লক্ষণ পাওয়া যাচ্ছে না। বেশিরভাগ ক্ষেত্রে সাধারণ মৃত্যুই হচ্ছে।
[৫] এদিকে বিষেশজ্ঞরা মনে করছেন, মসজিদে নামাজ পড়া, ত্রাণের জন্য একত্রিত হওয়া, রাস্তা-ঘাট এবং বাজারে অবাধে ঘুরে বেড়ানো, এসব বিষয়ে গুরুত্ব না দিলে দেশে ভয়াবহ পরিস্থিতি নেমে আসবে। তখন দেশকে নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন হয়ে যাবে। সম্পাদনা : ইমরুল শাহেদ
আপনার মতামত লিখুন :