সুজন কৈরী : [২] বাংলাদেশে তাবলিগ জামাতের মার্কাজ মসজিদ কাকরাইলে রাখা হয়েছে মাওলানা সাদ কান্ধলভীর অনুসারী ১৯১ জনকে। আর উত্তর যাত্রাবাড়ীর মদিনা জামে মসজিদে রাখা হয়েছে মাওলানা জোবায়েরের অনুসারী ১৩০ জনকে।
[৩] পুলিশ বলছে, কোয়ারেন্টিনে না থাকলেও তাবলিগের এই বিদেশিদের মসজিদ থেকে বের হতে দেয়া হচ্ছে না। আবার কাউকে ভেতরে প্রবেশ করতেও দেয়া হচ্ছে না।
[৪] ডিএমপির রমনা থানার ওসি মনিরুল ইসলাম শনিবার বলেন, কাকরাইল মসজিদে থাকা বিদেশিরা ভারত ও ইন্দোনেশিয়াসহ বিভিন্ন দেশ থেকে এসেছেন। কেউ জানুয়ারি, কেউ ফেব্রুয়ারি আবার কেউ মার্চ মাসেও এসেছেন। তাদেরকে শারীরিক দূরত্ব বজায় রেখে চলাচল ও খাবার খেতে বলা হয়েছে। মসজিদ থেকে বের হতে এবং বাইরে থেকে কেউ যেন ভেতরে যেতে না পারে সে নির্দেশনাও দেয়া হয়েছে।
[৫] ডিএমপির রমনা জোনের সহকারী কমিশনার এসএম শামীম বলেন, বিদেশিদের মধ্যে কয়েকজন সর্বশেষ গত ১৪ মার্চ দেশে এসেছেন। করোনাভাইরাসের বিষয়ে তাদের সঙ্গে কথা হয়েছে। তারা যুক্তি দেখিয়েছেন, তাদের আসার ১৫দিন অতিক্রম হয়েছে।
[৬] যাত্রাবাড়ী থানার ওসি মো. মাজহারুল ইসলাম বলেন, মদিনা মসজিদে বড় হওয়ায় সেখানে তাদের রাখা হয়েছে। তারা সুস্থ আছেন। সচেতন থাকতে তাদের বিভিন্ন দিক নির্দেশনা দেয়া হয়েছে। তারা মসজিদের ভেতরই থাকেন। তাদের খাবার রান্নার জন্য লোক রয়েছে। সম্পাদনা : ভিক্টর রোজারিও
আপনার মতামত লিখুন :