বিশ্বজিৎ দত্ত : [২] বিজিএমএইএ ও বিকেএমইএ নেতৃবৃন্দ জানিয়েছে, গার্মেন্ট বন্ধের কোন নির্দেশ ছিল না। যাদের কাজ ছিল তারা গার্মেন্ট চালু রেখেছেন। যাদের কাজ ছিলনা তারা ৪ তারিখ পর্যন্ত শ্রমিকদের ঘরে থাকতে বলেছেন। যখনি কোন গার্মেন্টের শ্রমিক দরকার পড়বে তারা তাৎক্ষণিকভাবে কাজে যোগদান করবে। এক্ষেত্রে শ্রমিকদের কোন অসুবিধা হওয়ার কথা না। শ্রমিকদের বেশির ভাগ কারখানার আশে পাশেই থাকে।
[৩] বিকেএমই্র সহসভাপতি মোহম্মদ হাতেম জানান, গার্মেন্ট কারখানার গড়ে ৭০ শতাংশের হাতে কোন কাজ নেই। সুতরাং শ্রমিকরা আসলেই কাজ করতে পারবে তেমন নয়। নারায়ণগঞ্জের কিছু কারখানার শ্রমিক আনা নেয়ার নিজস্ব পরিবহন রয়েছে। সেখানে স্থানীয় প্রশাসনের সঙ্গে কথা বলে গার্মেন্ট মালিকরা পরিবহন চালানোর অনুমতি নিচ্ছে।
[৪] শ্রমিকদের বেতনের প্রসঙ্গে বলেন, কোন কারখানা বন্ধ থাকলে তাদের শ্রমিকদের শ্রমআইনের ১২ ধারায় যেভাবে বলা আছে সেভাবে মালিকরা তা পরিশোধ করবে। অর্থাৎ ৩ মাসের বেতন প্রদান করবে।
[৫] বিজিএমই্এর সভাপতি রুবানা হক জানান, সাধারণ ছুটির মধ্যেও অনেক গার্মেন্ট চলেছে। কারণ তাদের হাতে কিছু কাজ ছিল। অনেক কারখানার অর্ডার বাতিল হয়েছে। কিন্তু তাদের ব্যাক টু ব্যাক এলসি খোলা ছিল। নতুন কিছু কাজ এলে তারা কাজ করবে। তবে শ্রমিকদের বাড়িতে যাওয়ার কথা বিজিএমএইএ কখনো বলেনি।
আপনার মতামত লিখুন :