তিমির চক্রবর্ত্তী: [২] ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা বলছেন, এই উৎসবের বিক্রিবাট্টা থেকে ঋণের অংশ পরিশোধ করেন। এমন পরিস্থিতিতে তাদের টিকে থাকা অসম্ভব হয়ে পড়বে। সরকারের কাছে সহায়তা চেয়েছেন তারা।
[৫] নতুনত্ব বুটিকস ও হস্তশিল্প প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার হাসিনা মুক্তা বলেন, সাধারণত পহেলা বৈশাখকে কেন্দ্র করে সাত দিন আগে থেকে বিক্রি শুরু হয়ে যায়। আমরা এ সময়টা টার্গেট নিয়ে পণ্য তৈরি করি। ঢাকা টাইমস
[৬] বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব ডেভেলপমেন্ট স্ট্যাডিজের (বিআইডিএস) সিনিয়র রিসার্স ফেলো ড. নাজনীন আহমেদ বলেন, শত শত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তারা বৈশাখকে ঘিরে যে পণ্য উৎপাদন করেন তাদের রিফাইন্যান্সিং স্কিম দিয়ে একটা জরুরি ফান্ড করে খুব অল্প সুদে ঋণ দিতে পারে সরকার।
[৮] পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশনের (পিকেএসএফ) চেয়ারম্যান ড. কাজী খলিকুজ্জমান আশঙ্কা করে বলেন, করোনার প্রভাবে অনু ও ক্ষুদ্র উদ্যেক্তাদের বড় ধরনের আর্থিক ক্ষতির সম্মুখীন হবে। তাই এসব উদ্যোক্তাদের ঋণ আদায়টা পিছিয়ে দিয়ে আরও ঋণ লাগলে সেটা তাকে সহজ শর্তে দিতে হবে। পূর্বপশ্চিম
[১০] জাতীয় ক্ষুদ্র ও কুটির শিল্প সমিতির সভাপতি নুরুল কবির শোভন বলেন, ক্ষুদ্র উদ্যোক্তাদের জন্য সরকার কোনো প্রণোদনা ঘোষণা করেনি। অথচ এই শিল্পের সঙ্গে ২১ থেকে ২৫ লাখ মানুষের রুটিরুজি জড়িত। তিনি প্রত্যেক জেলাওয়ারি প্রণোদনা দেয়ার দাবি করেন। কালেরকন্ঠ
[১১] ফ্যাশন হাউস মালিকদের সংগঠন বাংলাদেশ ফ্যাশন উদ্যোক্তা সমিতি (এফইএবি বা ফ্যাশন উদ্যোগ) তাদের জরিপে প্রাথমিক তথ্যানুযায়ি, ফ্যাশন হাউসগুলোতে প্রায় আট হাজার কোটি টাকার বেচাবিক্রি হয়। এর মধ্যে ২৫-২৮ শতাংশ পয়লা বৈশাখে।
[১২] নববর্ষকে কেন্দ্র করে বৈশাখকেন্দ্রিক বেচাবিক্রিতে গ্রামীণ অর্থনীতি বেশ চাঙা হয়ে ওঠে। এছাড়া পহেলা বৈশাখের অনুষ্ঠানে অন্তত ৬০ থেকে ১০০ কোটি টাকার ফুল বাণিজ্য হয়। প্রথম আলো
আপনার মতামত লিখুন :