ইয়াসিন আরাফাত : [২] ভুটান সরকারের আশঙ্কা, করোনাভাইরাস প্রতিরোধে যতই শক্তপোক্ত দুর্গ তৈরি করা হোক না কেন, আগামী কয়েকদিনে দেশজুড়ে সংক্রমণ বাড়বে।এ সময় যাতে দেশে খাদ্যের কোনও সংকট না হয় এজন্য দেশে শস্য ভাণ্ডার গড়ার উদ্যোগ নিয়েছে দেশটির সরকার। কোলকাতা ২৪
[৩] দেশটির জনগণ তাদের সরকারের আহ্বানে শস্য মজুদ শুরু করেছেন। অভিনব এই চেষ্টা দেশটির সর্বত্র পালিত হচ্ছে।চুখা, পারো, ডেগানা, বুমথাং, জেলেফু, ওয়াংদিফোডরং সহ বাকি জেলা ও রাজধানী থিম্পু লাগোয়া কৃষিজ পণ্য মজুত উদ্যোগে ব্যাপক সাড়া মিলছে।
[৪] ভুটান সরকারের আশঙ্কা, যে সব ভুটানি নাগরিক অতি সম্প্রতি ভারত, থাইল্যান্ড, সিঙ্গাপুর সহ অন্যান্য দেশ থেকে ফিরেছেন তাদের মাধ্যমেই হয়তো দেশটিতে ছড়িয়ে পরতে পারে করোনার সংক্রমণ। সংক্রমণ ছড়ালে শুরু হবে লকডাউন। তখন দুর্গম এলাকা বা অন্যত্র দেখা দেবে খাদ্য সংকট। দ্যা ভুটানিজ
[৫] এই আশঙ্কা থেকে রাজা জিগমে খেসর নামগিয়াল ওয়াংচুক এবং ভুটান সরকারের নির্দেশে খাদ্য মজুত করার কাজ চলছে। পাহাড়ি গ্রামে, ছোট বড় কৃষকরা শস্য মজুত করছেন সরকারি প্রতিনিধির কাছে। তৈরি হচ্ছে খাদ্য সামগ্রীর ভাণ্ডার।
[৬] অর্থনীতির ভাষায় এই জরুরিকালীন ফুড ব্যাংক খুবই উপযোগী। এরকম ব্যবস্থা না থাকলে খাদ্য সংকটের কারণে খাদ্য দাঙ্গা শুরু হতে পারে। ইকোনমিস্ট ডট কম