শিরোনাম
◈ জাতীয় পতাকার নকশাকার শিব নারায়ণ দাস মারা গেছেন ◈ ইরানের ইস্পাহান ও তাব্রিজে ইসরায়েলের ড্রোন হামলা, ৩টি ভূপাতিত (ভিডিও) ◈ জাতিসংঘে সদস্যপদ প্রস্তাবে মার্কিন ভেটোর নিন্দা ফিলিস্তিনের, লজ্জাজনক বলল তুরস্ক ◈ স্কুল পর্যায়ের শিক্ষার্থীদের গল্প-প্রবন্ধ নিয়ে সাময়িকী প্রকাশনা করবে বাংলা একাডেমি ◈ দক্ষিণ ভারতে ইন্ডিয়া জোটের কাছে গো-হারা হারবে বিজেপি: রেভান্ত রেড্ডি ◈ আবারও বাড়লো স্বর্ণের দাম  ◈ ভারতের পররাষ্ট্র সচিব বিনয় মোহন কোয়াত্রার ঢাকা সফর স্থগিত ◈ চিকিৎসকদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে সংসদে আইন পাশ করব: স্বাস্থ্যমন্ত্রী ◈ বিএনপি নেতাকর্মীদের জামিন না দেওয়াকে কর্মসূচিতে পরিণত করেছে সরকার: মির্জা ফখরুল ◈ ব্রিটিশ হাইকমিশনারের সঙ্গে বিএনপি নেতাদের বৈঠক

প্রকাশিত : ০২ এপ্রিল, ২০২০, ০৮:১২ সকাল
আপডেট : ০২ এপ্রিল, ২০২০, ০৮:১২ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ইতালিতে করোনায় লকডাউনের পর নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছেন অনেক বাংলাদেশী

দেবদুলাল মুন্না : [২] একথা গতকাল জানান ইতালির ব্রেসায় বসবাসরত বাংলাদেশের কবি মজনু শাহ । তিনি জানান, ইতালিতে মৃত্যুর হার এবং লকডাউনের সময় যতো বাড়ছে ততো অস্থিতিশীলতা দেখা দিচ্ছে। নিত্যপ্রয়োজনীয় খাবার ও জিনিসপত্র উৎপাদনের কিছু কারখানা ছাড়া, সবকিছুই প্রায় বন্ধ। করোনায় বেঁচে গেলেও আগামীতে অনেক মানুষ কর্মসংস্থান হারিয়ে নিরুপায় হয়ে পড়বে। বিশেষ করে টুরিস্ট-নির্ভর যে শহরগুলো আছে, সেগুলোকে ঘিরে গড়ে ওঠা রেস্টুরেন্টে অনেক বাংলাদেশী কর্মরত আছেন, সবচেয়ে বেশি সমস্যায় পড়বেন এনারাই মূলত। কারণ পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার পর, টুরিস্টস্পটগুলোতে আগের মতো লোকজন সহজে আসতে অনেক সময় লেগে যাবে। যারা স্থায়ী কোনো চুক্তিতে কারখানায় কাজ করেন, তারাই শুধু সরকারের করোনাকালীন প্রণোদনাগুলো পাবে। লেক ও সমুদ্র পাড়ে যারা ছোটখাট ব্যবসায় নিযুক্ত আছেন, তাদের জন্যে একটা কঠিন সময় আসছে বলে ধারণা করছে সবাই।

[৩] ইতালির সংবাদমাধ্যম লা রিপাবলিকার অনলাইনের খবর হচ্ছে, ইতোমধ্যে লুটপাট শুরু হয়ে গেছে দেশটির অনুন্নত অংশ সিসিলি দ্বীপে। দ্বীপজুড়ে শপিংমল ও সুপারমার্কেটগুলোতে হামলা চালাচ্ছে স্থানীয়রা।

[৪]স্থানীয় জনতা পালেরমো এলাকার একটি সুপারমার্কেটে ঢুকে পড়ে। এরপর সেখানকার সব মালামাল নিয়ে বেরিয়ে যায় তারা। এ সময় তারা বলে, ‘আমাদের কোনো টাকা নেই। কিন্তু আমরা ক্ষুধার্ত। আমাদের খেতে হবে।’

[৫] রেডিও তেহরানকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জাকির হোসেন সুমন বলেন, করোনাভাইরাস মোকাবেলায় ১২ মার্চ থেকে ইউরোপের দেশ ইতালি লকডাউন করা হয়। শোনা যাচ্ছে পরিস্থিতি একটু স্বাভাবিক হলেই ইতালিতে বসবাসকারী অবৈধ বাংলাদেশীদের অবস্থা অত্যন্ত করুণ। আমার জানা মতে, প্রথমে মিলানোতে একজন বাংলাদেশী চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গিয়েছিল। এরপর আরও তিনজন মারা গেছেন।

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়