সাইদুর রহমান : আগামী ১১ এপ্রিলের আগে বেশিরভাগ বেসরকারি চাকরিজীবী বেতন পাচ্ছেন না মোটামুটি নিশ্চিত। বেতন না পেলে কী হবে, বাড়িভাড়া কিন্তু চলতি মাসের ১০ তারিখের মধ্যে দিতেই হবে। সাধারণ ছুটি থাকায় অফিস বন্ধ। ব্যবসা-বাণিজ্য-আর্থিক উপার্জনের মাধ্যমগুলোও বন্ধ। ফলে বেতন এবং আয়-ইনকাম অনিশ্চিত। সংকট শেষে দেখবেন করোনার অজুহাতে অনেকের চাকরি নেই, ব্যবসা বন্ধ। চাকরি এবং বেতন, রোজগার ছাড়া মধ্যবিত্ত বা নি¤œ মধ্যবিত্ত পরিবারের ঢাকায় টিকে থাকা দায়। লজ্জা এবং আত্মসম্মানবোধের কারণে তারা সমাজের কারও কাছে হাত পেতে সাহায্য চাইতে পারে না। সরকার ইতোমধ্যে গার্মেন্টস শ্রমিকদের প্রণোদনা হিসেবে পাঁচ হাজার কোটি টাকা দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছে। একইভাবে দুই সিটি করপোরেশন ঢাকার সব বাড়িওয়ালাদের হোল্ডিং ট্যাক্স মওকুফ করে দিয়ে চলতি মাসের বাড়ি ভাড়া না নেওয়ার জরুরি ঘোষণা দিতে পারে। করোনাভাইরাস মোকাবেলা বিভিন্ন দেশে এই ধরনের ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। যারা বাড়িওয়ালা তাদের একমাসের বাড়িভাড়া না নিলে আহামরি কোনো সমস্যা হবে না। মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর কাছে অনুরোধ করছি অবিলম্বে চলতি মাসের বাড়িবাড়া মওকুফের ঘোষণা দিন। ফেসবুক থেকে
আপনার মতামত লিখুন :