সোহেল হোসাইন, মানিকগঞ্জ প্রতিনিধি: [২] মঙ্গলবার দুপুরে উপজেলার নবগ্রাম ইউনিয়নে এই বিচার বসে ওই ইউনিয়নের বড় বাড়লই জামে মসজিদে।
[৩] স্থানীয়দের সুত্রে জানাগেছে, সোমবার বিকেলে বড় বাড়লই এবং ছোট বাড়লই পাশাপাশি দুই গ্রামের কয়েকজন শিশুর মধ্যে মারামারি হয়। এই ঘটনা নিয়ে বড় বাড়লই গ্রামের লোকজন রাতেই ছোট বাড়লই গ্রামে গিয়ে হুমকি ধামকি দিতে থাকে। বড় বাড়লই গ্রামের মাতবর আপোল, শাহাদৎ হোসেন, লুৎফরের চাপে ছোট বাড়লই গ্রামের মাতবর আক্তার পীর সাহেব, ইব্রাহিম মুন্সী, বাদশা মিয়া বিচারে বসতে রাজি হন।
[৪] মঙ্গলবার দুপুরে বিচার বসে। কিন্তু বিচারে মতবিরোধ হলে বড় বাড়লই গ্রামের আপেল মারধর করে ছোট বাড়লই গ্রামের পারভেজ ও আক্তার পীর সাহেবকে। আক্তার পীর সাহেবের একটা আঙ্গুল ভেঙ্গে যায়।
[৫] আক্তার পীর সাহেবের সাথে যোগাযোগ করা হলে তার আঙ্গুল ভেঙে যাওয়ার কথা স্বীকার করে বলেন, আপেলের হামলায় তিনি ও পারভেজ আহত হয়েছেন।
[৬] তিনি আরও বলেন বড় বাড়লই গ্রামের আপেলের জোরাজুরিতেই বিচার বাসানো হয়। বড় বাড়লই গ্রামের শাহদৎ হোসেনেও বিচার বসার কথা স্বীকার করেন।
[৭] তিনি বলেন, কথা ছিল দশ পনের মিনিটের মধ্যে বিচার শেষ হবে। কিন্তু আপেলের কারনে মারামারি হওয়ায় বিচার ভণ্ডুল হয়ে যায়।
[৮] মানিকগঞ্জ সদর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রকিবুজ্জামান জানান, জমায়েত করে বিচারের কথা শুনে তা বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। সম্পাদনা: তিমির চক্রবর্ত্তী
আপনার মতামত লিখুন :