লাইজুল ইসলাম: [২] করোনায় আক্রান্ত হয়ে এ পর্যন্ত বাংলাদেশে মৃত্যু হয়েছে ৫ জনের। এখন পর্যন্ত আক্রান্ত আছে ৫১ জন। সুস্থ হয়ে বাড়ি ফিরেছেন ২৫ জন।
[৩] এদের সঙ্গে সংশ্লীষ্ট বাড়ি, এলাকা, উপজেলা, জেলায় লকডাউনেরমত কার্যক্রম হাতে নিয়েছে প্রশাসন। এছাড়া, যারা জ্বর, সর্দি, শ্বাসকষ্ট নিয়ে মারা গেছেন তাদের বাড়ির আশেপাশের বাড়িও লকডাউন করেছে প্রশাসন।
[৪] দিনাজপুরের বিরামপুরে জ্বর-কাশি ও শ্বাসকষ্টে এক ব্যক্তির মৃত্যুর পর তার বাড়িসহ পাশের ৫০টি বাড়ির মানুষকে কোয়ারেন্টাইনে থাকতে বলা হয়।
[৫] শেরপুরের নালিতাবাড়ীতে গতরাতে শ্বাসকষ্টে এক ব্যক্তি মারা গেছেন। পরে তার বাড়িসহ ১০টি বাড়ি লকডাউন করা হয়।
[৬] কুষ্টিয়ায় জ্বর-ঠান্ডা ও শ্বাসকষ্টে মারা গেছেন এক ইজিবাইক চালক। তার বাড়িসহ আশপাশের ১০টি বাড়ি লকডাউন করেছে প্রশাসন। তার সংস্পর্শে যাওয়া দুই চিকিৎসক স্বেচ্ছায় কোয়ারেন্টাইনে রয়েছেন।
[৭] পটুয়াখালি দুই বাড়ি। জেলা কারাগারের পাশের বাড়ি। ঝালোকাঠি তিনটি বাড়ি। পিরোজপুরের কাউখালিতে এক বাড়ি।
[৮] জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার ১০টি বাড়ি। বগুড়ার শিবগঞ্জে ১৫ বাড়ি লকডাউন। নীলফামারীতে সাতটি দোকানসহ ১১টি বাড়ি লকডাউন। যশোর চৌগাছায় ৫ বাড়ি লকডাউন।
[৯] মাদারীপুরের শিবচর পুরেপুরি লকডাউন করে প্রশাসন। সেখানে সবচেয়ে বেশি ইতালি ফেরত প্রবাসি রযেছে। বান্দরবানের তিন উপজেলা, লামা, নাইখংছড়ি ও আলীকদম লকডাউন করা হয়।
[১০] এদিকে, ঢাকার টোলারবাগে ৩০-৪০টি বাড়ি ও মোহম্মদপুরে প্রায় ৬০টি বাড়ি লকডাউন করা হয়। তবে এ বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমের সঙ্গে তেমন কোনো কথা বলেনি প্রশাসন।।
[১১] দেশে প্রথম কোভিড রোগী শনাক্ত হয় ৮ মার্চ। এ পর্যন্ত আক্রান্ত হয়েছেন ৪৯ জন। মারা গেছেন পাঁচ জন। আর সুস্থ হয়েছেন ১৯ জন।
আপনার মতামত লিখুন :