জেরিন আহমেদ : [২] প্রাণঘাতী ভাইরাসের উৎপত্তিস্থল চীন এখন প্রায় স্বাভাবিক জীবনে ফিরলেও দেশটির ক্রমোন্নতিতে ছন্দপতন হওয়ার শঙ্কা রয়েছে। সোমবার বিশ্বব্যাংক বলেছে, এতে করে পূর্ব এশিয়ার ১ কোটি ১০ লাখের বেশি মানুষ দারিদ্রতার শিকার হবে।
[৩] করোনায় থমকে গেছে পুরো বিশ্ব। কোভিড-১৯ রোগের সঙ্গে লড়াইয়ে আর্থিক যোগান দিতে হিমশিম খাচ্ছে বড় বড় দেশগুলো। বিভিন্ন দেশের সঙ্গে আন্তঃবাণিজ্যিক সম্পর্কও বন্ধ। শুধু আন্তর্জাতিক নয়, আভ্যন্তরীণ অর্থনীতিতেও সংকট তৈরি হতে যাচ্ছে। বিশ্ববাজারে এর প্রভাব চোখে পড়ার মতো। তরতর করে উন্নতির সিঁড়ি বেয়ে ওপরে ওঠা চীনেও প্রবৃদ্ধির হার কমতে শুরু করেছে।
[৪] বিশ্বব্যাংক সতর্ক করে বলেছে, এই মহামারি গোটা বিশ্বের জন্য বিরাট ধাক্কা। বিশ্বব্যাংকের পূর্ব এশিয়া ও প্যাসিফিকের প্রধান আদিত্য মাত্তু বলেছেন, ‘এই মহামারির কারণে থমকে যেতে পারে উন্নতি এবং এই অঞ্চলে বাড়তে পারে দরিদ্র লোকের সংখ্যা।’
[৫] করোনার সংক্রমণ রুখতে বিশ্বের প্রায় সব দেশই লকডাউন ঘোষণা করেছে। দুই-তৃতীয়াংশ মানুষকে থাকতে হচ্ছে ঘরে। ব্যবসা-বাণিজ্য বন্ধ। মহামারি থামার পর এই আর্থিক সংকট কাটিয়ে ওঠার লড়াইয়ে নামতে হবে বিশ্বকে। সূত: রাইসিং নিউজ, ডেইলি মেইল
আপনার মতামত লিখুন :