শিরোনাম
◈ গাজীপুরে কারখানায় বয়লার বিস্ফোরণে চীনা নাগরিকের মৃত্যু ◈ প্রধানমন্ত্রীর সৌদি আরব ও গাম্বিয়া সফর বাতিল ◈ এ বছর জিডিপি প্রবৃদ্ধি হতে পারে ৫.৭%: আইএমএফ ◈ ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও হবিগঞ্জের দুই গ্রামবাসীর মধ্যে সংঘর্ষ, ৪ পুলিশ সদস্যসহ আহত ২০ ◈ মার্চ মাসে সারাদেশে ৬২৪ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৫৫০, আহত ৬৮৪  ◈ ঢাকা-দিল্লি সম্পর্ককে নতুন উদ্যমে এগিয়ে যেতে হবে: হর্ষবর্ধন শ্রিংলা ◈ অস্ত্রসহ কেএনএফের আরও ৯ সদস্য আটক ◈ পাকিস্তানের মুশতাক আহমেদ বাংলাদেশের নতুন স্পিন কোচ ◈ বিশ্ববিদ্যালয়গুলোতে কারিকুলাম যুগোপযোগী করার তাগিদ রাষ্ট্রপতির ◈ সরকারের অব্যবস্থাপনার কারণেই সড়ক দুর্ঘটনার মাত্রা বৃদ্ধি পেয়েছে: মির্জা ফখরুল

প্রকাশিত : ৩০ মার্চ, ২০২০, ০৬:২৬ সকাল
আপডেট : ৩০ মার্চ, ২০২০, ০৬:২৬ সকাল

প্রতিবেদক : নিউজ ডেস্ক

[১] ত্রাণ নিয়ে খেটে খাওয়া মানুষের ঘরে জেলা প্রশাসক

চৌধুরী হারুন, রাঙ্গামাটি  : [২] রোববার সকাল থেকেই জেলা শহরের দুটি এলাকায় নিম্নআয়ের মানুষের ঘরে গিয়ে ত্রাণ সহায়তা দিয়ে আসছেন রাঙ্গামাটির জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ। নভেল করোনাভাইরাস প্রভাবে উদ্ভূত পরিস্থিতিতে জেলা শহরের কাঁঠালতলী ও রসুলপুর এলাকার ঘরবন্দি দুই শতাধিক পরিবারের মাঝে নিত্যপ্রয়োজনীয় এসব ত্রাণ সামগ্রী পৌঁছে দেন।

[৩] এসময় জেলা প্রশাসকের সঙ্গে ছিলেন, জেলা প্রশাসনের নেজারত ডেপুটি কালেক্টর (এনডিসি) উত্তম কুমার দাশ, নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট পল্বব হোম দাশ ও রাঙ্গামাটি পৌরসভার প্যানেল মেয়র মো. জামাল উদ্দিনসহ স্থানীয় জনপ্রতিনিধিরা।

[৪] এ প্রসঙ্গে জেলা প্রশাসক একেএম মামুনুর রশিদ জানিয়েছেন, খেটে-খাওয়া নিম্নআয়ের র শ্রমজীবী মানুষেরা করোনাভাইরাসের কারণে কর্মহীন হয়ে পড়েছে। তাই তাদের তালিকা করে ঘরে ঘরে নিত্যপ্রয়োজনীয় ও খাদ্য সামগ্রী পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। যাতে খাবারের খোঁজে তাদের ঘর থেকে বের হতে না হয়। একই সঙ্গে সাধারণ মানুষকে কনোরাভাইরাস সংক্রান্ত সচেতন করা হচ্ছে। সবাই যেন ‘সামাজিক দূরত্ব’ বজায় রেখে চলাচল করে এবং বিনা প্রয়োজনে কেউ ঘর থেকে বাহির না হয়।

[৫] জেলা প্রশাসক বলেন, করোনাভাইরাসের কারণে যারা দিন মজুর তাদের আয় রোজগার বন্ধ হয়ে গেছে। তাদের জন্য ত্রাণ মন্ত্রণালয় থেকে খাদ্য সহায়তা পৌঁছে দেওয়া হচ্ছে। ত্রাণ সামগ্রী হিসেবে ১০ কেজি চালসহ অন্যান্য প্রয়োজনীয় জিনিসপত্র দেওয়া হচ্ছে।

[৬] এদিকে জেলা সিভিল সার্জন কার্যালয়ের মেডিকেল অফিসার ডা. মোস্তফা কামাল জানান, ইমিগ্রেশনের তথ্য অনুযায়ী, রাঙ্গামাটিতে ২৭৪ জন প্রবাসী ও বিদেশ ফেরত এসেছেন। এদের মধ্যে ১৭৩ জনকে আমরা হোম কোয়ারেন্টিনে রাখতে পেরেছি। ১৭৩ জনের মধ্যে নির্ধারিত ১৪ দিন সময় শেষ হওয়ায় ৫৩ জন হোম কোয়ারেন্টিন মুক্ত হয়েছেন। এখনো ১২০ জন হোম কোয়ারেন্টিনে রয়েছেন। বাকী ৯৯ জনকেও খোঁজা হচ্ছে।

[৭] ডা. মোস্তফা জানান, এখনো পর্যন্ত রাঙ্গামাটিতে করোনাভাইরাস পরীক্ষার জন্য কোন কীট আসেনি। কিন্তু যারা এটি পরীক্ষা করবেন তাদের প্রশিক্ষণ সম্পন্ন হয়েছে। সরকার নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা কাজ করে যাচ্ছি। ## চৌধুরী হারুন ০১৫৫০৬০৮২০৫

  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়