মাসুদ আলম: [২] বৃহস্পতিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ আবুল কালাম আজাদ জানান, গত ১৬ মার্চ ওই চিকিৎসক বাংলাদেশ স্পেশালাইজড হাসপাতালের প্রাইভেট চেম্বারে এক বয়স্ক রোগীকে দেখেন। রোগীটি নিউমোনিয়ায় ভুগছিলেন। পরে ওই রোগীর কোভিড-১৯ পজেটিভ হলে তাকে ভেন্টিলেটরে পাঠানো হয়। চিকিৎসাধীন অবস্থায় ওই রোগী মারা যান।
[৩] তিনি আরও জানান, ১৮ মার্চ সামান্য জ্বর অনুভব করেন ওই চিকিৎসক। তারপর থেকে তিনি হোম কোয়ারেন্টাইনে আছেন। রোগীরা তথ্য গোপন করার কারণে এই সমস্যা পোহাতে হচ্ছে। এভাবে ডাক্তার-নার্সরা হোম কোয়ারেন্টিনে গেলে রোগীদের চিকিৎসা দেবে কারা? তাই রোগীদেরই চিকিৎসকদের কাছে কিছু লুকানো ঠিক হবে না।
আপনার মতামত লিখুন :