সিলেট প্রতিনিধি: [২] প্রবাসী অধ্যুষিত অঞ্চল হওয়াতে সিলেটকে ঝুঁকিপূর্ণের সামনের সারিতে রেখেছেন চিকিৎসা বিজ্ঞানীরা। এ ধরনের সিলেট আইসোলেশনে নারীর মৃত্যু ও হোক কোয়ারেন্টিনে বৃদ্ধের মৃত্যুর ঘটনায় কিছুটা হলেও কপালে ভাঁজ পড়েছে এ অঞ্চলের বাসিন্দাদের।
[৩] আর প্রবাসীরা দেশে ফিরে অনেকে হোম কোয়ারেন্টিন না মানায় করোনা আক্রান্তের আশঙ্কা বেড়েই চলেছে। এ যাবত বিভাগজুড়ে প্রবাসী ও তাদের স্বজনদের ২ হাজার ৩০ জনকে হোম কোয়ারেন্টিনে রাখা হয়েছে।
[৪] কিন্তু এ অবস্থার পরও যেখানে দোকান পাঠ বন্ধ হয়ে পড়েছে। যানবাহন বন্ধ রাখার ঘোষণা দেওয়া হয়েছে। এ অবস্থায় সেনা বাহিনী মোতায়েন করার ফলে সিলেটের রাস্তায় লোক সমাগম কমেছে। যেখানে মানুষজনের জটলা থাকতো। সেসব স্থানে এখন কোলাহল নেই।
[৫] আর সন্ধ্যার পর কেবল ওষুধপথ্য কেনা জরুরি ব্যতীত কেউ বাইরে ঘোরাফেরা করতে পারবেন না। ঘোষণা না দিলেও কার্যত ‘লকডাউন’ থাকছে সিলেট।
[৬] এদিকে, সেনাবাহিনী নামার কারণে সিলেটের রাস্তাঘাটগুলো ফাঁকা লক্ষ্য করা গেছে। তবে হালকা যানবাহনে ও পায়ে হেঁটে পথচারীদের চলাচল এখনো অব্যাহত রয়েছে।
[৭] এ বিষয়ে সিলেটের জেলা প্রশাসক এম কাজি এমদাদুল ইসলাম বলেন, লক ডাউন বুঝি না। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া রাতে কেউ চলাচল করতে পারবে না।
[৮] তিনদিন আগে থেকেই এ সিদ্ধান্ত দিয়েছি উল্লেখ করে তিনি বলেন, সেনাবাহিনী মাঠে মোতায়েন রয়েছে। যখন যেখানে যা প্রয়োজন হবে, তাই নামানো হবে। একইভাবে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট টিমও যখন যা প্রয়োজন নামানো হবে। সম্পাদনা: জেরিন আহমেদ
আপনার মতামত লিখুন :